Sustain Humanity


Wednesday, November 25, 2015

#ম্লেচ্ছ ব্যাটা #PK# AAmir Khan# পাদিও না সহিষ্ণুতার অখন্ড স্বর্গে,বিশুদ্ধ পন্জিকার নির্ঘন্ট লঙ্ঘিবে কোন হালার পো হালা! https://youtu.be/tt5g_AlXVvU मैं नास्तिक क्यों हूं? The Necessity of Atheism! Genetics of Bharat Teertha. Charvak School sustained in one blood Ancient India! পলাশ বিশ্বাস


#ম্লেচ্ছ ব্যাটা #PK# AAmir Khan# পাদিও না সহিষ্ণুতার অখন্ড স্বর্গে,বিশুদ্ধ পন্জিকার নির্ঘন্ট লঙ্ঘিবে কোন হালার পো হালা!

https://youtu.be/tt5g_AlXVvU

मैं नास्तिक क्यों हूं? The Necessity

of Atheism!

Genetics of Bharat Teertha. Charvak School sustained in one blood Ancient India!

পলাশ বিশ্বাস

#PK# AAmir Khan# পাদিও না এত গন্ধ,কি জ্বালা # পাদ আধিপাত্যে বিঘ্ন ঘটাইও না # এডা হইল বিশুদ্ধতার  # মনুস্মৃতি শাসন# Real life শম্বুক# হওয়নে# Reel life থেকে বেরিয়ে controversy# PROMO# দঙ্গল # বোঝলানী?#ধর্ম রাজনীতিতে যাহইবার,তাহাই হইবে #শ্রী রামচন্দ্র রচি কাখিছেন # বাজারে তুস্সী আহা আনন্দ हिंदुत्वेर # E commerce Ambassador# Ambassador Incredible India# Ambassador Snap Deal#Ambassadar E commerce# Ambassador सहिष्णु इंडिया#आइकनवा #স্টার সকল ভভূষণ বিভীষণ বিভূষণ#Promo Mode #সংস্কার বন্ধু্#ক্ষমতার বান্ধব বান্ধবী #শিলপ কলা সাহিত্য মীডিয়া সকলই Marketing,Strategic marketing# ক্ষমতার রাজনীতিও Branding#

ক্ষমতার রাজনীতিওMarketing,Strategic marketing!


কলরব কহিবে কি কলতান কহিবে কি সারেগামা # সকল দেশের রানী সে যে আমাগো বঙ্গভূমি#সকল দ্যাশের সেরা#আমরা সকলের বাঁড়া#দিনরাত ছিঁড়ি লোম্বা#সুধু করি হাম্বা হাম্বা#গাই আমাগো মাই্রসম্বত্সর অসুর মোরা করি অসুর বধ#হিংসা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি# সাহিত্যে মীডিয়ায় পর্নো বসন্ত বাহার্#শুধু ফ্যাতাড়ুদের পোঁদে গন্ধ# চিত্কার করলেই অশ্লীল মাওবাদী#বৈদিকী হিংসার অখন্ড মনুস্মৃতি শাসনে মোরা আচি দুধে ভাতে আর ঈলিশ মাছে্রবিরিযানিতেও আছি#

#আমরা জিরাফে আছি যেমন ধর্মেও আছি তেমনই#বাকী সব বাজার#পকেটে টাকা তাকুকু না থাকুক দেবে হরিদাস পাল#উত্সবে বারো মাসের তেরো পার্বন অন্ধকার#সবে আমদানি কমরেড ক্যালানি উত্সব#ক্যালানি চলিতেছে#আপন পর গোষ্ঠে,গোষ্ঠিতে ক্যালানি দলমত নির্বিশেষ#সবেতেই দমদম দাওয়াই শেষ কথা#ইহাই সহিষ্ণুতা,ধর্মনিরপেক্ষতা,প্রগতি,জ্ঞান বিজ্ঞান শিলপ সিনেমা#ক্যালানি রামক্যালানি#ধোলাই #মত বিনিময় আলাপ নহে#প্রলাপ প্যাদানি বঙগ সংস্কৃতি#ধর্ম গৌরিকায়ণ্র রাজনীতি মেরুকরণ# সংস্কৃতি ধর্ষণ#ক্যাপচার#বিল্জার মাফিয়া#প্রোমাটার# সিন্ডেকেট#

সারা দেশেই ধর্ষণসংস্কৃতি # ধর্ষণ সুনামী সহিষ্ণুতা# Pluralism Arab Spring#Islamophobia# Rushdie Taslmia সব্বাই#গণ নাট্যআন্দোলন একন গণ হিন্দুত্বের কোরাস#বারোটা বেজেছিল Permanent land Settlement মার্ফত কৃষকদের বন্ধুয়া বানিয়ে#কৃষক বিদ্রোহের,আদিবাসী বিদ্রোহে,গণআন্দোলনের বাংলায়সবেতেই বাজার,গৌরিকায়ণ# আহা কি আনন্দ#বসন্ত বাহার#কথায কথায রবিঠাকুর#রবন্দ্র সঙ্গীত গাহিলেই কৌলিণ্য#রবীন্দ্র নাথে বোঝে কযজনা#গীতান্জলিতে করুণা,বেদনা, ভারততীর্থ#Genetics One India বোঝে কয়জনা#


# ঈশ্বর চন্দ্র#রাজা রামমোহন#মাইকেল#নবজাগরের বিরোধিতায় সেই সঙদের মেলা বইমেলা আজ আমাদের এই বাংলা,এই ভারতবর্ষ#বাঙালি ভুলিযাছে সেই ইতিহাস# আবার লিখতে হইব? আজ সকালেই লিখিয়াছি হিন্দিতে#বাংলায় আবার কি লিখিব#সবজান্তা বাঙালি সবই জানে# চ্যানেল দেখিও#প্যানেল দেখিও#মেট্রো চ্যানেলও দেখতে রহো#

बहार कि #जमींदारियां#रियासतें#वंश वर्चस्व #जाति व्यवस्था का अखंड#स्वर्गवास#लोक परलोक # कर्मफल# नियति अखंड! जैसे बंगाल में अनंत #राजनीतिक हिंसा #वंश वर्चस्व के लिए,उसीतरह बाकीर# देश# महाभारत।बूझो तो बूझो वरना आपस में कर लो #नूरा कुश्ती।कर्मफल में मौत जिसकी मरेगा वहींच,जो मारेगा वहीं तो #देवता और #ईश्वर है,बाकीर #महिषासुर#वध्य!


सहिष्णुता अरब वसंत का वज्रनिर्घोष!

बाकीर आपरेशन ब्लू स्टार!या बंगाल की राजनीति की वैदिकी हिंसा,जो हिंसा न भवति।

#Controversy Promo के धर्म अधर्म अपकर्म में काहे को फंसे हो भइया,सबसे बड़ा रुपइया

सहिष्णुता अबाध पूंजी प्रवाह की। सहिष्णुता एफडीआई,सहिष्णुता बेरोजगारी,भुखमरी मंहगाई.मंहगाई की अखंड बा।संपूर्ण निजीकरण, संपूर्ण विनिवेश की सहिष्णुता ह।जहरीला हवा पानी,सहिष्णुता खुली लूट,बेदखली की।फिरभी असहिष्णुता पर बवंडर?काहे भइया?



#ম্লেচ্ছ ব্যাটা #PK# AAmir Khan# পাদিও না সহিষ্ণতার অখন্ড স্বর্গে,বিশুদ্ধ পন্জিকার নির্ঘন্ট লঙ্ঘিবে কোন হালার পো হালা!

সৌজন্য আজকালঃদু'দিন। গত দু'দিনে রাতারাতি নায়ক থেকে 'খলনায়ক' হয়ে গেছেন। বিদ্ধ হয়েছেন বারবার। তবে তিনি আমির খান। তাই অসহিষ্ণুতা নিয়ে মুখ খুলে চরম অসহিষ্ণুতার মুখে পড়ে আজ প্রতি–আক্রমণে এলেন স্বভাবসিদ্ধ 'আমিরি' চালে। রবীন্দ্রনাথের 'চিত্ত যেথা ভয়শূন্য' কবিতা দিয়ে লিখিত বিবৃতি শেষ করেছেন আমির। লিখেছেন, 'এটা আমার প্রার্থনা। আমার দেশকে যেমন দেখতে চাই, তারই প্রার্থনা!' সংবাদমাধ্যমকে পাঠানো বিবৃতিতে অভিনেতা প্রথমেই লিখেছেন, তিনি বা তাঁর স্ত্রী দেশ ছাড়ার কথা বলেননি। এমন কোনও উদ্দেশ্যই তাঁদের নেই। ভবিষ্যতেও হবে না কখনও। যাঁরা তাঁদের ভুল বুঝছেন, তাঁরা হয় তাঁর কথা বোঝোননি, নয়ত ইচ্ছে করে তাঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করছেন। আমির লিখেছেন, 'ভারত আমার দেশ। আমি এ দেশকে ভালবাসি। এ দেশে জন্মে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। চিরদিন আমি এ দেশেই থাকব। যাঁরা আমাকে দেশদ্রোহী বলছেন, তাঁদের বলব, আমি একজন গর্বিত ভারতবাসী, আর এটা বলার জন্য আমার কারও অনুমতি অথবা অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। খোলাখুলি মত প্রকাশের জন্য যাঁরা আমার বিরুদ্ধে কুরুচিকর আক্রমণ করেই চলেছেন, তাঁদের দুঃখের সঙ্গে বলব আপনারাই প্রমাণ করছেন, আমি যা যা বলেছি, তা সবই সত্যি!' এই কঠিন সময়ে যাঁরা তাঁর পাশে থেকেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে অভিনেতা লিখেছেন, 'এই সুন্দর, একমেবাদ্বিতীয়ম দেশ যা কিছুর প্রতীক তা আমাদেরই রক্ষা করতে হবে। রক্ষা করতে হবে দেশের ঐক্য, বহুত্ববাদ, এর বি‍ভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস, সহিষ্ণুতা, এর একান্তবােদর ধারণা, প্রেম, স্পর্শকাতরতা, ভাবাবেগের শক্তি।' মৌলানা আজাদের উত্তরসূরি অভিনেতা আমির খান 'জয় হিন্দ' লিখে বিবৃতিতে ইতি টেনেছেন । এদিকে 'ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস' আয়োজিত আলোচনাচক্রে অভিনেতার মন্তব্যে প্রকাশ্যে আসার পর থেকে ঘৃণ্য শ্লে‍েষ, কুরুচিকর আক্রমণ চলছেই। দেশদ্রোহিতার মামলাও হয়েছে তাঁর নামে। অভিনেতাকে আজ ঘুরিয়ে বিশ্বাসঘাতক বলেছে শিবসেনা। তাদের এক নেতা আবার আমিরকে সাপের সঙ্গে তুলনা করেছেন! গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নাইডু কটাক্ষ করে বলেছেন, 'কিছু লোক বিপথে চালনা করছেন, আর কিছু লোক বিপথে চালিত হচ্ছেন। কে কোন শ্রেণীতে পড়েন তা নিয়ে আমি কিছু বলছি না।' তাঁর বক্তব‍্য, এ সবই করা হচ্ছে নরেন্দ্র মোদির নাম খারাপ করার জন‍্য, কারণ এম এম কালবুর্গি খুন হয়েছেন কংগ্রেস–শাসিত কর্ণাটকে আর দাদরি হত‍্যাকাণ্ড ঘটেছে সমাজবাদী–শাসিত উত্তরপ্রদেশে। এর পাশাপাশি মুলায়ম সিং যাদব আমিরকে সমর্থন করে বলেছেন, 'প্রত‍্যেকেরই নিজের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে। কোনও কিছুতে নিশ্চয়ই আমির খান আহত বোধ করেছেন এবং তা প্রকাশ করেছেন। এখন সরকারের উচিত তাঁর সঙ্গে কথা বলে এবং তাঁর বক্তব‍্য অনুধাবন করা।' এর মধ‍্যে উদ্বিগ্ন আমির তাঁর স্ত্রী কিরণ ও সন্তানকে ক'দিন মুম্বই ছেড়ে অন্যত্র পাঠাতে চাইছেন বলে রটে যায়। কিন্তু অভিনেতার ঘনিষ্ঠ সূত্রে এই রটনা উড়িয়ে দিয়ে বলা হয়েছে আমির লুধিয়ানায় 'দঙ্গল' ছবির শু‍্যটিং করছেন এবং তাঁর পরিচালক স্ত্রী কিরণ মুম্বইতে ছবির কাজ করছেন।

গতকাল মঙ্গলবার আমিরের 'দেশে অসহিষ্ণুতার বাতাবরণ' মন্তব্যটিতে 'আপত্তিকর' পেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে দিল্লির এক আদালতে মামলা করেছেন পরিচালক উল্লাস পি আর। আজ একেবারে অভিনেতার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা হয়ে গেল। কানপুরের এক দায়রা আদালতে সেই মামলা ঠুকেছেন জনৈক আইনজীবী মনোজকুমার দীক্ষিত। মামলার আবেদনে জানিয়েছে অভিনেতার মন্তব্য দেশের বিরুদ্ধে। দেশদ্রোহিতা–সহ চারটি মামলা দায়ের হয়েছে অভিনেতার নামে। শুনানি ১ ডিসেম্বর। এদিকে মুখপত্র 'সামনা'–কে হাতিয়ার করে আজ আমিরকে চেপে ধরেছে শিবসেনা। লেখা হয়েছে 'বিশ্বাসঘাতকের ভাষা' বলছেন আমির। সোমবারের আলোচনাচক্রে আমির বলেছিলেন, সাম্প্রতিক অসহিষ্ণুতার ঘটনায় সন্ত্রস্ত তাঁর স্ত্রী কিরণ দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাওয়ার কথা বলেছেন! ওই প্রসঙ্গ তুলে আমিরকে 'রণছোড়দাস'(থ্রি ইডিয়টস' ছবিতে তাঁর চরিত্রের নাম) বলে খোঁচা দিয়ে 'সামনা'। জানতে চেয়েছে, 'এই 'রণছোড়দাস' কোন দেশে পালাতে চান? লিখেছে, 'দেশ ছাড়ার কথা বলাই তো দেশদ্রোহিতার সামিল!' আমিরের উদ্দেশে শিবসেনা মুখপত্রের আদেশ, 'যাওয়ার আগে যত সম্মান, যশ, প্রতিপত্তি পেয়েছেন, তা এখানেই রেখে যাবেন! আর ছবিগুলো বিদেশেই করবেন।' অভিনেতার স্ত্রীকেও রেয়াত করেনি 'সামনা'। লিখেছে, 'আমিরই জানেন কেন দেশ ছাড়তে চাইছেন! কেন তাঁর 'ফিল্মি' স্ত্রীর মন্তব্যকে এত গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন!' 'সামনা'–র উপদেশ, 'স্ত্রীকে নিয়ে কাশ্মীর ঘুরে আসুন, দেখুন আমাদের জওয়ানরা কত ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য লড়ছেন।' আমিরের বিপুল জনপ্রিয় টিভি শো 'সত্যমেব জয়তে'–র প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ‍লিখেছে, 'ওঁর মতো মানুষের মুখে ওই কথাটি মানায় না। দেশপ্রেমের কথাও না!' আমির একা নন অবশ্য। বলিউডের অন্য দুই খানকে এক বন্ধনীতে এনে 'সামনা'–র জিজ্ঞাসা, 'ঠিক কী বিপদে পড়েছেন ভাল করে বুঝিয়ে বলুন ওঁরা!' এ দেশ অসহিষ্ণু হলে, হিন্দুদের ভাবাবেগে চরম আঘাত করা আপনার 'পি কে' ছবিটি রমরমিয়ে চলত না— বলেও আমিরকে মনে করিয়ে দিয়েছে 'সামনা'। শিবসেনার এক নেতা যিনি আবার মহারাষ্ট্র সরকারের পরিবেশ মন্ত্রীও, তিনি আমিরকে 'সাপ' বলেছেন! বলেছেন, 'আমির খান যদি ভারতকে না ভালবাসেন, তা হলে পাকিস্তানে যেতে পারেন! রামদাস কদম নামের এই মন্ত্রীর কথায়, 'আমির, শাহরুখ, দিলীপ কুমার— এঁরা সাপের মতো! অকৃতজ্ঞ! দেশের মানু্ষ এত ভালবাসা দিয়ে শেষে সাপ পুষেছেন!' হরিয়ানার এক মন্ত্রী অনিল ভিজ আবার বলেছেন দেশের পর্যটনের মুখ হওয়ার যোগ‍্যতা খুইয়েছেন আমির। বলেছেন, 'ইনক্রেডিব্‌ল ইন্ডিয়া' আর ওঁর মুখে মানায় না। কারণ অভিনেতা তো স্রেফ শেখানো বুলি আওড়ান। 'ইনক্রেডিব্‌ল ইন্ডিয়া' ভাবনায় বিশ্বাসী হলে দেশ ছাড়ার কথা মুখে আনতেন?' এমনিতেই আলটপকা মন্তব্যে প্রসিদ্ধ ভিজের নতুন সংযোজন ভারত রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদের জন্য তদ্বির করছে। তাই পাকিস্তানের প্ররোচনায় তা ভেস্তে দিতে আসরে নেমেছেন 'কেউ কেউ!' শ্লেষ নয়। আমির খানকে আজ কিছু অযাচিত পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি। বলেছেন, 'ভারতের ডি এন এ–তেই সহিষ্ণুতা আছে। এখানে অসহিষ্ণুতার কোনও জায়গাই নেই।' আমিরের উদ্দেশে তাঁর আবেদন, 'দয়া করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রাজনৈতিক আন্দোলনে গা ভাসাবেন না। এ দেশ ছেড়ে যাবেন না। শান্তি ও সম্প্রীতির বাতাবরণ একমাত্র এ দেশেই পাবেন।' আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাওড়েকার আবার মনে করছেন বাড়াবাড়ি রকমের প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন অভিনেতা। আর তার জেরে শুধু দেশেরই নয়। নিজেরও ভাবমূর্তি কলঙ্কিত করলেন। মৌলবাদীদের আক্রমণ থেকে অভিনেতাকে সুরক্ষিত রাখতে গতকাল থেকে তাঁর মুম্বইয়ের বাসভবনে বাড়তি নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। তবু অভিনেতার বাড়ির বাইরে বিক্ষোভ চলছেই। এদিকে আমির খান তাদের ব্র্যান্ড দূত হওয়ার সুবাদে অভাবনীয় জনরোষের মুখে পড়েছে ই–টেল সংস্থা 'স্ন্যাপডিল'। অনেকেই তাদের পরিষেবা প্রত্যাখ্যা‍ন করছেন। 'অ্যাপ ওয়াপসি' কর্মসূচি শুরু হয়ে গেছে রীতিমতো। আজ তড়িঘড়ি এক বিবৃতি দিয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, অভিনেতা আমির খান যা যা বলেছেন, তা একেবারেই তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। এর সঙ্গে কোনওভাবেই জড়িত নয় 'স্ন্যাপডিল'।


নিজের বক্তব্যে অনড় আমির, বললেন  'দেশ ছাড়ার  প্রশ্নই নেই'

নিজের বক্তব্যে অনড় আমির, বললেন  'দেশ ছাড়ার  প্রশ্নই নেই'

অসহিষ্ণুতা বিতর্কে বিজেপি নেতা-সমর্থকদের তীব্র সমালোচনার জবাব দিতে মুখ খুললেন আমির খান। অসহিষ্ণুতা ইস্যুকে আড়াল করে শুধু দেশ ছাড়ার বিষয় নিয়ে আমির যে কথা বলছিলেন, সেই বিষয়েই সরকার পক্ষের লোকেরা রাজা হিন্দুস্থানি-কে আক্রমণ শুরু করেন। আমির আজ এক বিবৃতিতে বলেন, 'আমি যা বলেছিলাম সেই কথাটাই আমার বলব। যারা আমায় দেশ বিরোধী বলছে তাদের আমি বলব ভারতীয় হিসাবে আমি গর্বিত৷'

http://zeenews.india.com/bengali



जैसे बंगाल में अनंत #राजनीतिक हिंसा #वंश वर्चस्व के लिए,उसीतरह बाकीर# देश# महाभारत।बूझो तो बूझो वरना आपस में कर लो #नूरा कुश्ती।कर्मफल में मौत जिसकी मरेगा वहींच,जो मारेगा वहीं तो #देवता और #ईश्वर है,बाकीर #महिषासुर#वध्य!

https://youtu.be/tt5g_AlXVvU



मैं नास्तिक क्यों हूं? The Necessity

of Atheism!

Genetics of Bharat Teertha. Charvak School sustained in one blood Ancient India!


The controversy translated into Islamophobia just before the Gulf War with Satanic verses!

यावज्जीवेत्सुखं जीवेत् ऋणं कृत्वा घृतं पिबेत् ।

भस्मीभूतस्य देहस्य पुनरागमनं कुतः ।।

त्रयोवेदस्य कर्तारौ भण्डधूर्तनिशाचराः ।


Denial of the hegemony of Divinity to do nothing with religion!Nothing against faith!It is science!


फिलहाल बंगाल में मूसलाधार राजनीतिक हिंसा मध्ये सत्ता समीकरण उबल रहे हैं और यहींच हम सहिष्णुता, धर्मनिरपेक्षता, प्रगतिशीलता और धर्म जाति के गृहयुद्ध का जायजा ले रहे हैं और आतंक के खिलाफ घोषित युद्ध की तपिश भी खूब महसूस रहे हैं।


इस्लामोफोबिया बहार है।खाड़ी युद्ध से पहले यह आमदनी।


वैसे बंगाल में सुधार आंदोलन के तमामो मसीहा ब्रह्मसमाजी थे,जो हिंदुत्व के लिए म्लेच्छ थे और तब भी समझा यहा जा रहा था कि नवजागरण में बहुविवाह निषेध,बाल विवाह निषेध,सती प्रथा निषेध,विधवा विवाह,स्त्री शिक्षा वगैरह वगैरह अंग्रेजी हुकूमत की गहरी साजिश है हिंदू धर्म के सर्वनाश के लिए।


इसीलिए ब्रहम समाज में शामिल पीराली ब्राह्मण रवींद्र अछूत माने गये और मंदिरों में उनका प्रवेश निषिद्ध रहा।

दलित आत्मकथा गीतांजलि।

जिसमें पिर भारत का जिनेटिक्स,भारत तीर्थ।


इन मसीहा वृंद में दो का अंत बहुत बुरा हुआ।


पहिले राजा रामहोन राय जो संस्कृति के अलावा हिंदी उर्दू फारसी और अंग्रेजी के विद्वान तो थे ही,साथ ही अपनी दलीलों के लिए जगत प्रसिद्ध थे।उन्हें दिल्ली के बादशाह ने लंदन में महारानी कके दरबार में अपना वकील बनाकर भेजा।


लंदन में राजासाहेब का खर्च पानी फटेहाल बादशाहत से उठाया नहीं गया।राम को खलनायक बनाकर रावण और मेघनाथ को महानायक बनाकर मेघनाथ वध महाकाव्य रचने वाले  म्लेच्छ माइकेल मधुसूदन दत्त की मदद जिनने की,उन्ही ईश्वर चंद्र अंत तक राजा राममोहन राय की मदद करते रहे।लाकिन राजा विदेशभूमि पर अपने कर्मफल के मारे बीमार असहाय़ अकेले मरे।


देश के लिए ओलंपिक पदक जीतने वाले पचासेक साल की दहलीज पर भी ग्रांडस्लैम जीतने वाले लिएंडर पेज और हाकी में ओलपिंक गोल्ड जीतने वाले उनके बाप उन्हीं मधुसूदन के वंशज हैं,जिनकी जड़ें फिर वहीं मेघनात वध काव्य है।


अब आशंका है कि उनके खिलाफ भी जिहाद होगा।टीपू सुल्तान के बाद किसका किसका नंबर है,कौन जाने।सानिया मिर्जा भी देश के लिए खेलती हैं तो वे मुसलमान की बेटी और बहू हैं और इसलिए हिंदुत्व के लिए खतरनाक।वैसे ही देश के लिए खेलने वाले ईसाई मधुसूदन के वंशज ईसाई हैं।तो राम ही जाने कि किसकी क्या मर्जी।


कौन जाने कि अगला नंबर किसका है।गान्ही बुड्ढा 30 जनवरी,1948 में मार दिये गये।


आउर शास्त्र सम्मत पंचत्व में विलीन भी हुई रहे।


उन्हें जब रोज रोज मारने के लिए गोडसे भगवान का अवतार है तो किसी की भी जान माल की खैर नहीं है।यही सहिष्णुता बहार ह।


#Controversy Promo के धर्म अधर्म अपकर्म में काहे को फंसे हो भइया,सबसे बड़ा रुपइया

सहिष्णुता अबाध पूंजी प्रवाह की। सहिष्णुता एफडीआई,सहिष्णुता बेरोजगारी,भुखमरी मंहगाई.मंहगाई की अखंड बा।संपूर्ण निजीकरण, संपूर्ण विनिवेश की सहिष्णुता ह।जहरीला हवा पानी,सहिष्णुता खुली लूट,बेदखली की।फिरभी असहिष्णुता पर बवंडर?काहे भइया?



#ম্লেচ্ছ ব্যাটা #PK# AAmir Khan# পাদিও না সহিষ্ণতার অখন্ড স্বর্গে,বিশুদ্ধ পন্জিকার নির্ঘন্ট লঙ্ঘিবে কোন হালার পো হালা!

यहींच भारतवर्ष की मौजूदा सहिष्णुता है और इस देश के लाखों लाख किसानों,मजदूरों,खुदरा कारोबारियों और यहां तक कि अडाणी अंबानी साम्राज्य के लिए भरत बने खड़ाउ इंडिया इंकारपोरेशन, बुड़बक फिक्की,बुड़बक सीआईआई  की तरह बेचारे पनसारे, दाभोलकर,कलबर्गी,वगैरह वगैरह ने हो न हो खुदकशी की है,जैसे खुदकशी पर फिलहाल आमिर खान म्लेच्छ आमादा हैं।


वे जिंदा है,मंत्री संतरी के सामने अपने एक्सप्रेस के समारोह में मीडिया के मुखमुखी असहिष्णुता पर बोल रहे हैं तो समझ लीजिये कि सबकुछ ठीकठाक है।कानून का विशुध राज है।मनुस्मृति सुरक्षित शासन ,अर्थव्यवस्था और सिनेमा सही सलामत है।


उनके पक्ष विपक्ष में बोलने वाले अपने अपने धंधे के मुताबिको बोल रहे हैं और बालीवुड दोफाड़ हजारों करोड़ का सिनेमाई प्रोमो है।



बाकी संविधान का किसी ने कुछ उखाडा़ नहीं है।


राजकाज बिजनेस फ्रेंडली है याफिर आतंक के खिलाफो युद्ध है।


तुम ससुरे आतंकवादी हो जाओगे और फिर नागरिक मनवाधिकार पर्यावरण पादोगे ,यह हिंदूराष्ट्र,हिंदुत्व और भापत के नागरिकों के साथ साथ अबाध पूंजी,संपूर्ण निजीकरण,संपूर्ण विनिवेश और विकास के खिलाफ गहरी साजिश है।


तुम ससुरे राष्ट्रद्रोही ,आतंकवादी, उग्रवादी, माओवादी वगैरह वगैरह आखेरे महिषासुर।तुम्हारा वध होगा।


इस वध के खिलाफ जो भी बोले,उस पाकिस्तान भेज दिया जायेगा और संत वाणी है कि इसीतरह जनसंख्या घट जायेगी भारत की।खुल्ला खेल।जनसंख्या घटाने का एजंडा,समझे नाहीं बुड़बक?


खाड़ी युद्ध से पहिले और बाद में अरब वसंत का वज्रनिर्घोष है यह इसीतरह जनसंख्या घट जायेगी भारत की।खुल्ला खेल।


जनसंख्या घटाने का एजंडा,समझे नाहीं बुड़बक?



नवजागरण का नेतृत्व करने के लिए ईश्वर चंद्र का भी कोलकाता के हिंदू समाज ने लगातार लगातार विरोध किया।


ईश्वर चंद्र के घर पर तब के बजरंगियों और शिवसैनिकों ने धावा बोला।बबर जंग प्रदर्शन हुई रहे।तबहुं सोशम मीडिया तमामो कीर्तनिया रहे,का का स्वांंग रचे।


राह चलते उनकी भी ऐसी की तैसी हुई रही।मीडिया खिलाफो रहे।


यहां तक कि संस्कृत कालेज में विशुद्ध ब्राह्मणों की भर्ती के एकाधिपात्य को तोड़ते हुए जब उनने बहिस्कृत म्लेच्छ समझी जाने वाली एक ब्राह्मण विधवा की संतान को संस्कृत कालेज में दाखिला दिया उसके अध्यक्ष के विशेषाधिकार के तहत तो बवंडर ऐसा हुआ कि पुणे का फिल्म संस्थान जैसा हाल हुआ ईश्वरचंद्र का वहींच हाल रहा क्योंकि जमींदारियों के वारिशान ने तब हिंदू कालेज की स्थापना कर दी ईश्वर चंद्र और राममोहन के नवजागरण के खिलाफ,जो बाद में कोलकाता विश्वविद्यालय बना।


राजा राममोहन राय और ईश्वरचंद्र विद्यासागर के पापकर्म की वजह से हिंदुत्व अमोघ जन्मजात रंगभेदी जाति के अभिशाप के बावजूद लोकतांत्रिक और आधुनिक धर्म के रुप में स्थापित हुआ और स्वामी विवेकानंद सीना ठोंककर शिकागो की धर्मस्भा में सनातन धर्म की महानता लोगों को समझा पाये।


उन विवेकानंद नें भी समाजिक न्याय के स्वर को हिंदुत्व के दर्शन के भीतर ही भीतर स्वर दिया और सामाजिक न्याय की गुहार लगाते हुए वैदिकी तंत्र मंत्र अनुष्ठान और मूर्ति पूजा के बदले नर को ही नारायण कहा और समााजिक न्याय की गुहार ज्योतिबा फूले और हरिचांद ठाकुर के तेवर में लगाते हुए,उनने जो कहा कि अगला जमाना शूद्रों को होगा,तो उन्हें भी कर्मफल भोगना पड़ा और किस हाल में उनकी मृत्यु हुई वह चैतन्य महाप्रभू की मृत्यु और नेताजी के अंतर्धान से कम बड़ी पहेली नहीं है।


बंगाल के अछूतों,बौद्ध धर्म के अनुयायियों को और आदिवासियों को इस्लाम के समानता के आकर्षण से धर्मांतरण की सुनामी से बचाने के लिए जो वैष्णव धर्म का प्रचार प्रसार प्रेम दर्शन  के स्थाई भाव से संगीतबद्ध तरीके से जिनने किया,उन चैतन्यमहाप्रभू का पुण्यफल यह हुआ कि वे पुरी के मंदिर में जयजगन्नाथ में समाहित हो गये।


संत तुकाराम का भी यही हाल हुआ और गुरु गोविंद सिंह का हिंदुत्व की रक्षा का जो पुरस्कार मिला ,इसका विवरण गुरु ग्रंथ साहेब में देख लें। बाकीर सिख धर्म को हिंदुत्व का रक्षक धर्म कहने वालों ने सिखों के चौदह गुरुओं के किये धरे की जो कीमत चुकायी,वह अस्सी का दशक है।


हम हिंदू उस पुण्यकर्म के लिए वैसे ही शर्मिंदा नहीं है,जैस हम बाबरी विध्वंस,गुजरात नरसंहार और सिखों का नरसंहार हिंदू राष्ट्र के लिए अनिवार्य मानते रहे हैं। गान्ही, कलबुर्गी,पानसारे ,दाभोलकर जैसे महिषासुर को जो रोवै,उन्हें दुर्गोत्सव का का हक बनता है।समझे कि नाही?बाकीर आपरेशन ब्लू स्टार!


कमल हसन जो कह रहे थे कि असहिष्णुता भारत विभाजन के समय से है और वह गलत भी नहीं बोल रहे थे।बजरंगी शिवसैनिक हिंदुत्व के रक्षक युग युग से करते रहे हैं।


जिस मुदिखाना आज सुबह हम तमामो उछलते मेंढकों की खोज में गये रहे.वहां एक वैष्णवी हरे राम हरे कृष्ण का कीर्तन करते हुए भीख मांगने चली आयीं।तो हमारे मूदी बाबू जो प्रकांड मुंहफंट हैं,और जिनकी जुबान पर लगाम उसी तरह नहीं है,जैसे देश में हिंदुत्व के राजकाज चलाने वाले दिल्ली के मूदीबाबू की नहीं है।


मजे की बात है कि हहमारे मूदी बाबू  कट्टर भाजपाई हैं और उनका पूरा कुनबा भाजपाई है।साथ ही वे दीदी के घनघोर समर्थक हैं। उनका फार्मूला है कि दिल्ली में मूदीखाना सही सलामत रहे कि हेइया हो,धान संभले कि ना संभले,रक्त बीज हो तो भी भला और रक्तनदियां हो तो और भला,लेकिन बंगाल में दीदी का राजकाज जारी रहना चाहिए।


वहींच हमारे मूदी बाबू धड़ाक से बोल दिहिस,राम नाम,कृष्ण नाम का जाप बंद करो!बंद करो यह अखंड जाप!


वहींच हमारे मूदी बाबू धड़ाक से बोल दिहिस,जयश्री राम कहकै भीख काहे मांगते हो?


वहींच हमारे मूदी बाबू धड़ाक से बोल दिहिस,कारोबर करना हो तो सीधे आम कारोबारी की तरह करो,धर्म को काहे फंसाते हैं?


वहींच हमारे मूदी बाबू धड़ाक से बोल दिहिस,सारे आफत की जड ये जयश्री राम हैै,रावण,मेघनाद,बलि सारे वीरों को मार दिया!


फिर उनका अचूक हथियार,माइकेल का मेघनाद काव्य पढ़ो


बेचारी वैष्णवी का जवाब देती,बिना भीक लिय़े भाग खड़ी हुई।

'ভারত ছেড়ে চলে যাবেন কিনা' - ভাবছেন আমির খান

শুভজ্যোতি ঘোষবিবিসি বাংলা, দিল্লি

  • amir_khanImage copyrighthoture imageImage captionধর্মীয় অসহিষ্ণুতায় শঙ্কা প্রকাশ করে মন্তব্যের জন্য বিজেপির তোপের মুখে পড়েছেন আমির

  • ভারতে ক্রমবর্ধমান অসহিষ্ণুতার অভিযোগ নিয়ে বিতর্ক চলছে, তাতে নিজের পারিবারিক ও ব্যক্তিগত উদ্বেগ ব্যক্ত করার পর সরকারের তোপের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেতা আমির খান।

  • তিনি বলেছিলেন, দেশের অবস্থা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ভারত ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত কি না, তা নিয়েও স্ত্রীর সঙ্গে তার আলোচনা হয়েছে।

  • এর পরই অভিনেতা-শিল্পীদের একাংশ আমির খানের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছেন – তাতে যোগ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী বা ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতারাও। ভারতের মানুষই যে তাঁকে আমির খান বানিয়েছেন, মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে সে কথাও।

  • দেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে মুখ খুলে কিছুদিন আগেই বিজেপি-র কট্টরপন্থী নেতাদের রোষের মুখে পড়েছিলেন বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান। তাঁকে পাকিস্তান চলে যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছিলেন কেউ কেউ।

  • আর সোমবার রাতে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার একটি অনুষ্ঠানে একই বিষয় নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন বলিউডের আর এক বিগ খান – আমির।

  • আমির সেখানে বলেন, 'আমি ও আমার স্ত্রী কিরণ সারা জীবন ভারতে থেকেছি, কিন্তু সম্প্রতি কিরণ আমায় প্রশ্ন করেছে, আমাদের কি ভারত ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত? এটা ওর জন্য একটা সাঙ্ঘাতিক কথা – কিন্তু ও ওর সন্তানকে নিয়ে ভয় পাচ্ছে, আমাদের চারিদিকে যে ধরনের পরিবেশ তাতে ভয় পাচ্ছে। রোজ সকালে ও খবরের কাগজ খুলতেও ভয় পাচ্ছে।'

  • 'এ থেকে বোঝা যায় অস্বস্তি আর হতাশা ক্রমেই বাড়ছে ... এতে তো প্রথমত উদ্বেগ তৈরি হয়, কিন্তু তার চেয়েও বেশি গভীর একটা অবসাদ চেপে বসে, আপনার মনে হয় কেন এ সব ঘটছে?'

  • এই মন্তব্য সামনে আসার পরই ভারতের শিল্প-সংস্কৃতি কিংবা রাজনীতির জগত – উভয়ই আমিরের সমর্থনে ও বিরোধিতায় দুভাগ হয়ে গেছে।

  • এদিন সকালেই প্রবীণ অভিনেতা অনুপম খের, যার স্ত্রী বিজেপির এমপি, তিনি টুইট করেছেন – আমির কি নিজের স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেছেন ভারত ছেড়ে তিনি কোথায় যেতে চান? ভারতই যে তাঁকে আমির খান বানিয়েছে সেটাও তাঁকে মনে করিয়ে দেন অনুপম খের।

  • shahrukh_khanImage captionচলতি মাসের শুরুতেই ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার প্রতিবাদ করে বিজেপির তোপের মুখে পড়েছিলেন শাহরুখ খান

  • এর কিছুক্ষণ পরই বিজেপি-র মুখপাত্র শাহনওয়াজ হুসেন অভিযোগ করেন আমির খানের এই মন্তব্য ভারতকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা ছাড়া কিছুই নয়।

  • তাঁর কথায়, 'আমিরের নামডাক-ধনদৌলত সব এই ভারতের লোকই দিয়েছে। আজ সুপারস্টার হওয়ার পর তিনি যখন এ ধরনের কথা বলেন তাতে ভারত-বিরোধীরাই আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের বদনাম করার সুযোগ পেয়ে যান। এতে হয়তো আমির শস্তা প্রচার পেতে পারেন, কিন্তু ভারতের গায়ে যে কালির ছিটে লেগে যায় সেটা তিনি খেয়াল করেন না!'

  • আসলে আমির খান আসলে শুধু বলিউড অভিনেতাই নন, ভারতে বিদেশি পর্যটকদের টানতে গত বেশ কয়েক বছর ধরে যে ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া বা অতিথি দেবো ভব ক্যাম্পেন চলছে, তারও প্রধান মুখ তিনিই। ভারতের বহু সামাজিক সমস্যা নিয়ে তার টেলিভিশন অনুষ্ঠান সত্যমেব জয়তে-ও ভীষণ জনপ্রিয়।

  • এহেন আমির অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে সরব হওয়ার পর শুধু বিজেপির পক্ষ থেকেই নয়, প্রায় নজিরবিহীনভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক মন্ত্রীও আজ তাকে ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন।

  • স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু পরিসংখ্যান দিয়ে দাবি করেছেন, বিজেপি আমলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা অনেক কমেছে।

  • সংখ্যালঘু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি বলেছেন, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা কি আমির আসলে তা জানেনই না।

  • মি নাকভির কথায়, 'অসহিষ্ণুতা কী জিনিস, তা দেখতে হলে আপনাকে সেখানে যেতে হবে যেখানে মসজিদে নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, ক্যামেরার সামনে মানুষের শিরশ্ছেদ করা হচ্ছে বা স্কুলে ঢুকে বাচ্চাদের নির্বিচারে গুলি করা হচ্ছে। ভারতে তো মানুষের ডিএনএ-তে সহিষ্ণুতা রয়েছে, মানুষ এখানে ঈদ-বকরি ঈদ-হোলি-দিওয়ালি সব মিলেমিশে উদযাপন করে।'

  • কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী স্মৃতি ইরানি আবার বলেছেন আমির যে নিজের মনের কথা প্রকাশ্যে বলতে পেরেছেন এটাই প্রমাণ করে ভারতে সহিষ্ণুতা আছে।

  • কিন্তু পাশাপাশি আবার মুম্বই পুলিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আমির খানের বিরুদ্ধে কেউ কেউ বিক্ষোভ দেখাতে পারেন এই আশঙ্কায় শহরে তার নিরাপত্তা অনেকগুণ বাড়ানো হয়েছে।

  • http://www.bbc.com/bengali/news/2015/11/151124_india_amir_khan_protests_intolerance


শাহরুখ, সালমানের পর আমির খান। দেশজুড়ে অসহিষ্ণুতার প্রতিবাদে এবার মুখ খুললেন বলিউডের 'মিস্টার পারফেকশনিস্ট'।

সোমবার দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে আমির খান জানান, খবরের কাগজ পড়ে এবং টিভি দেখে তিনি আতঙ্কিত। দেশজুড়ে অসিহষ্ণুতার পরিবেশ নিয়ে ভীত তার স্ত্রী কিরণ রাও-ও। বস্তুত কিরণ এবং তিনি এতটাই আতঙ্কিত যে দেশ ছেড়ে চলে যেতে চাইছেন!

গত কয়েক মাস ধরে গোটা দেশজুড়ে যে বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক হয়েছে, সেটি হল অসহিষ্ণুতা। এর আগে অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন শাহরুখ খান।

নিজের ৫০তম জন্মদিনে তিনি বলেছিলেন, 'দেশে চরম অসহিষ্ণুতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা কয়েক দিনের মধ্যেই অন্ধকার যুগে ফিরে যাব।'

কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনে এসে অসহিষ্ণুতা নিয়ে সরব হয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন। মুখ খুলেছেন সালমান খান, প্রবীণ সরোদশিল্পী আমজাদ আলি খান প্রমুখ। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো আমির খানের নাম।

এদিন দিল্লির অনুষ্ঠানে আমির বলেন, 'আমরা কাগজে পড়ছি কী ঘটছে। টিভিতে দেখছি কী ঘটছে এবং অবশ্যই আতঙ্কিত হচ্ছি। কিরণের সঙ্গে যখন এই নিয়ে কথা বলি, ও জিজ্ঞাসা করে, আমাদের কি ভারত ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত? ও ওর বাচ্চার জন্য ভীত। আমাদের চারদিকের অবস্থা কী হবে, তা ভেবে ও ভীত। ও এখন খবরের কাগজ কাগজ খুলতে ভয় পায়।'

গজনি ছবির নায়কের মতে, গত ছয়-আট মাস ধরে দেশজুড়ে নিরাপত্তার অভাব এবং আতঙ্ক ক্রমশ বাড়ছে। আমিরের মতে, নিরাপত্তা ও সুবিচারের প্রয়োজনীয়তা সব সমাজেই রয়েছে।

গত কয়েক মাস ধরে অসহিষ্ণুতা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। তা সে দাদরিতে গো-মাংস খাওয়ার গুজবে প্রৌঢ় মহম্মদ আখলাখকে পিটিয়ে খুন হোক বা সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত কন্নড় লেখক এম এম কালবুর্গীকে গুলি করে হত্যা।

দিল্লির কেরল ভবনের ক্যান্টিনে গরুর মাংস বিক্রি হওয়ার গুজবে পুলিশের তল্লাশি হোক বা বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম টিপু সুলতানের নামে করার প্রস্তাব দেওয়ার জন্য বিশিষ্ট নাট্যকার-অভিনেতা গিরিশ কারনাডকে টুইটারে 'কালবুর্গী বানিয়ে দেওয়ার' হুমকি।

আর এই ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু না বলার জন্য নরেন্দ্র মোদিসহ বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের দিকেও আঙুল উঠেছে। আন্তর্জাতিক মহলেও সমালোচনা হয়েছে এই সব ঘটনার। কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বারাক ওবামা বা ডেভিড ক্যামেরনও।

শেষে ব্রিটেন সফরে গিয়ে সাংবাদিকদের সরাসরি প্রশ্নের মুখে পড়েন মোদি। তখন ভারতকে 'বুদ্ধ-গান্ধীর দেশ' বলে উল্লেখ করে তিনি জানান, অসহিষ্ণুতা বরদাস্ত করা হবে না।

আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রীর এমন বার্তাতেও কিন্তু সন্তুষ্ট হতে পারেননি দেশের বড় সংখ্যক মানুষ।

সেই সুরই আজ ফিরে এলো আমিরের গলায়। এমন একটা অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেছেন, যেখানে একটু আগেও বসেছিলেন দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলি এবং বেঙ্কাইয়া নায়ডু। ছিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমও।

অবশ্য আমির যখন একথা বলছেন অরুণ আর বেঙ্কাইয়া ততক্ষণে চলে গিয়েছেন। তবে তখনও দর্শকাসনে হাজির বিজেপির দুই হেভিওয়েট নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং রাজীবপ্রতাপ রুডি।

তাদের সামনেই আমির বলেন, 'আমরা কেন্দ্রে বা রাজ্যে পাঁচ বছরের জন্য যাদের নির্বাচিত করেছি, তাদের কাছ থেকে অনেক প্রত্যাশা থাকে। কেউ আইন ভঙ্গ করলে সেই সব নির্বাচিত প্রতিনিধিরা কড়া ব্যবস্থা নেবেন, এটাই আমরা দেখতে পছন্দ করি। এমনটা হলে একটা নিরাপত্তার বোধ তৈরি হয়। কিন্তু যখন তা হয় না, তখন একটা নিরাপত্তার আশঙ্কা তৈরি হয়।'

অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে প্রতিবাদও চলছে। লেখক-শিল্পী-চলচ্চিত্র পরিচালক-বিজ্ঞানীরা তাদের পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। পুরস্কার বা সম্মান ফিরিয়ে দিয়ে প্রতিবাদ কত দূর ঠিক, তা নিয়েও শুরু হয়েছে বিতর্ক।

এদিন পুরস্কার বা সম্মান ফিরিয়ে দিয়ে প্রতিবাদ জানানোকেও সমর্থন জানিয়েছেন আমির। তার কথায়, 'পুরস্কার বা সম্মান ফিরিয়ে দিয়ে কোনো সৃষ্টিশীল মানুষ তার অসন্তোষ প্রকাশ করতেই পারেন। এটাই তাদের প্রতিবাদের ভাষা। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।'

এরপরেই আমির জানান, 'যে কোনো অহিংস আন্দোলনেই তার সমর্থন রয়েছে। যতক্ষণ কেউ অহিংস পথে প্রতিবাদ জানান, ততক্ষণ তার প্রতিবাদ করার অধিকারও রয়েছে।'

অসহিষ্ণুতা প্রসঙ্গে বিজেপিকেও এক হাত নিয়েছেন আমির। তিনি বলেন, 'টিভির ডিবেট শো-তে দেখি বর্তমান শাসক দল বিজেপি অসহিষ্ণুতার জন্য বিভিন্ন ঘটনাকে দায়ী করে। তারা বারবার ১৯৮৪ সালের কথা বলে। কিন্তু এটা কোনো কাজের কথা নয়।'

একই সঙ্গে ধর্ম আর সন্ত্রাসবাদীর মধ্যে ফারাক করতে গিয়ে তিনি বলেন, 'কাউকে হিংসাত্মক কাজ করতে দেখলে প্রথমেই আমরা একটা ভুল করে বসি। তাদের হিন্দু সন্ত্রাসবাদী বা মুসলিম সন্ত্রাসবাদী বলে দেগে দেই।'

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা


--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Post a Comment