মুক্তিযোদ্ধা : আমরা আর মামারা
ঢাবি শিক্ষককে সনদ ছাড়াই মুক্তিযোদ্ধা সুবিধা দিতে প্রশাসনের তোড়জোড়
বছর খানেক আগেই বাড়ানো হয়েছিল চাকরির মেয়াদ। শর্ত ছিল ‘অবিলম্বে’ মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করতে হবে। কিন্তু বছর পার হলেও কাঙ্ক্ষিত সেই সনদ দাখিল করেননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আজিজুর রহমান। তারপরও ওই শিক্ষকের চাকরির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে দেয় প্রশাসন। তবে মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে স্ববিরোধী চিঠি চালাচালি করে কর্তৃপক্ষ। তিন ধাপ চিঠি চালাচালির সর্বশেষ গত ১২ই মে চিঠিতে অধ্যাপক আজিজুর রহমানের বিগত বছরের সকল কর্মকাণ্ডের বৈধতা ও প্রশংসা করে ৩০শে জুনের মধ্যে এলপিআর-এ (অবসর গ্রহণের প্রস্তুতি ছুটি) যেতে আবেদন করতে বলা হয়। এদিকে সনদ দাখিল না করায় নিয়মানুযায়ী তার এলপিআর শুরু হওয়ার কথা গত বছরের ৩০শে জুন থেকে।
সূত্র জানায়, অধ্যাপক আজিজুর রহমান ১৯৭৩ সালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। নিয়মানুযায়ী গত বছরের জুন মাসে তার অবসরে (এলপিআর) যাওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী বিভাগের আরেক সিনিয়র অধ্যাপক ড. নাসিমা ফেরদৌসকে ওই বছরের ৩রা জুন পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগের একটি চিঠিও দেয়া হয় এবং বিভাগের সব হিসাব অধ্যাপক আজিজ থেকে বুঝে নিতে বলা হয়। কিন্তু সে সময়ই নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন অধ্যাপক আজিজুর রহমান। যার প্রেক্ষিতে গত বছরের ২২শে জুনের সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের আলোকে একই বছরের ২৫শে জুন তাকেসহ আরও চারজনকে সনদ দেখানোর শর্তে চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া হয়। যদিও এটি ছিল আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কারণ চাকরিতে প্রবেশকালে অধ্যাপক আজিজুর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেননি।
২০১০ সালের ৭ই নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারিকৃত একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- যেসব কর্মকর্তা/কর্মচারী সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন, মুক্তিবার্তা পত্রিকা ও গেজেটে যাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে, যারা প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষরযুক্ত সনদ গ্রহণ করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা গণকর্মচারী বলে বিবেচিত হবেন। এ প্রজ্ঞাপনের আলোকে অভিযুক্ত শিক্ষক মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার মধ্যে পড়েন না। সনদ দাখিল না করায় চলতি বছরের ২৭শে এপ্রিল রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি অধ্যাপক আজিজুর রহমানের কাছে পাঠানো হয়। সেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা সনদ জমা দেবেন শর্তে সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩০শে জুন থেকে আপনার চাকরির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করা হয়েছিল। কিন্তু আপনি উক্ত সময়ের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সনদ জমা দেননি বিধায় আপনাকে ৩০শে জুন ২০১৪ তারিখ থেকে এক বছর অবসর (এলপিআর) মঞ্জুর করা হয়েছে এবং ওই সময়কালে আপনার কাজের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এরপর ৬ই মে আরেকটি চিঠি দিয়ে ২৭শে এপ্রিলে পাঠানো চিঠির কার্যকারিতা বাতিল করা হয়। চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার ১৯৭৩‘র অন্তর্ভুক্ত দশম স্টাটিউটস’র সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী শিক্ষকদের চাকরি হতে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ বৎসর নির্ধারণ হওয়ায় এবং সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আপনার চাকরির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করায় আপনি ৬৬ বছর বয়সে উপনীত হওয়ায় চলতি বছরের ৩০শে জুন তারিখে অবসর (এলপিআর) গ্রহণ করবেন। এই চিঠিতে সনদ জমা দেয়া সংক্রান্ত কোন কথা উল্লেখ ছিল না। সর্বশেষ গত ১২ই মে পুনরায় চিঠি দিয়ে বলা হয়, কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে অত্র দপ্তরের ৬ই মে তারিখের রেজি:প্রাশ-১/৫৯৪২০ সংখ্যক পত্রের ক্রমধারায় আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে, উক্ত পত্রের কার্যকারিতা বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার ১৯৭৩ এর অন্তর্ভুক্ত দশম স্টাটিউটসের সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী শিক্ষকদের চাকরি হতে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ নির্ধারণ হওয়ায় এবং সিন্ডিকেটের ৬ই জুন ২০১১ ও ২২শে জুন ২০১৪ তারিখের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আপনার চাকরির মেয়াদ ১ বছর বৃদ্ধি করায় আপনি ৬৬ বছর বয়সে উপনীত হওয়ায় আগামী ৩০শে জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হতে অবসর (এলপিআর) গ্রহণ করবেন। চিঠিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর সুদীর্ঘ চাকরি জীবনে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রশংসনীয় অবদান রাখায় বিশ্ববিদ্যালয় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে বলে উল্লেখ করা হয়। চিঠিতে আরও বলা হয়, অবসর গ্রহণের প্রস্তুুতি ছুটির (এলপিআর) জন্য ৩০শে জুনের আগে আবেদন করতে হবে। একই সঙ্গে ছুটির পরিবর্তে অর্থ প্রদানের জন্যও আলাদা আবেদন করতে হবে। এসব বিষয়ে রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান বলেন, শেষ মন্ত্রণালয় থেকে ‘নেগেটিভ’ কোন কিছু না আসায় চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া সংক্রান্ত চিঠি দেয়া হয়েছে।
ভিসি অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, সনদ প্রাপ্তির প্রক্রিয়া চলছে। মন্ত্রণালয় থেকে সনদ পেলে তিনি আমাদের দেখাবেন। এদিকে গত বছরের ১০ই আগস্ট জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেয়- যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী সরকারি চাকরিতে যোগদানের সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেননি, তারা কোন সুবিধা নিয়ে থাকলে তা বাতিল হয়ে যাবে। আর যারা ভুল তথ্য দিয়ে চাকরির শেষ সময় এসে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে এক বছর বাড়তি চাকরি করছেন তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
http://mzamin.com/details.php? mzamin=NzU2MzI=&s=Mw==
ঢাবি শিক্ষককে সনদ ছাড়াই মুক্তিযোদ্ধা সুবিধা দিতে প্রশাসনের তোড়জোড়
বছর খানেক আগেই বাড়ানো হয়েছিল চাকরির মেয়াদ। শর্ত ছিল ‘অবিলম্বে’ মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করতে হবে। কিন্তু বছর পার হলেও কাঙ্ক্ষিত সেই সনদ দাখিল করেননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আজিজুর রহমান। তারপরও ওই শিক্ষকের চাকরির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে দেয় প্রশাসন। তবে মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে স্ববিরোধী চিঠি চালাচালি করে কর্তৃপক্ষ। তিন ধাপ চিঠি চালাচালির সর্বশেষ গত ১২ই মে চিঠিতে অধ্যাপক আজিজুর রহমানের বিগত বছরের সকল কর্মকাণ্ডের বৈধতা ও প্রশংসা করে ৩০শে জুনের মধ্যে এলপিআর-এ (অবসর গ্রহণের প্রস্তুতি ছুটি) যেতে আবেদন করতে বলা হয়। এদিকে সনদ দাখিল না করায় নিয়মানুযায়ী তার এলপিআর শুরু হওয়ার কথা গত বছরের ৩০শে জুন থেকে।
সূত্র জানায়, অধ্যাপক আজিজুর রহমান ১৯৭৩ সালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। নিয়মানুযায়ী গত বছরের জুন মাসে তার অবসরে (এলপিআর) যাওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী বিভাগের আরেক সিনিয়র অধ্যাপক ড. নাসিমা ফেরদৌসকে ওই বছরের ৩রা জুন পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগের একটি চিঠিও দেয়া হয় এবং বিভাগের সব হিসাব অধ্যাপক আজিজ থেকে বুঝে নিতে বলা হয়। কিন্তু সে সময়ই নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন অধ্যাপক আজিজুর রহমান। যার প্রেক্ষিতে গত বছরের ২২শে জুনের সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের আলোকে একই বছরের ২৫শে জুন তাকেসহ আরও চারজনকে সনদ দেখানোর শর্তে চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া হয়। যদিও এটি ছিল আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কারণ চাকরিতে প্রবেশকালে অধ্যাপক আজিজুর রহমান নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেননি।
২০১০ সালের ৭ই নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারিকৃত একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- যেসব কর্মকর্তা/কর্মচারী সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন, মুক্তিবার্তা পত্রিকা ও গেজেটে যাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে, যারা প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষরযুক্ত সনদ গ্রহণ করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা গণকর্মচারী বলে বিবেচিত হবেন। এ প্রজ্ঞাপনের আলোকে অভিযুক্ত শিক্ষক মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার মধ্যে পড়েন না। সনদ দাখিল না করায় চলতি বছরের ২৭শে এপ্রিল রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি অধ্যাপক আজিজুর রহমানের কাছে পাঠানো হয়। সেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা সনদ জমা দেবেন শর্তে সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩০শে জুন থেকে আপনার চাকরির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করা হয়েছিল। কিন্তু আপনি উক্ত সময়ের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সনদ জমা দেননি বিধায় আপনাকে ৩০শে জুন ২০১৪ তারিখ থেকে এক বছর অবসর (এলপিআর) মঞ্জুর করা হয়েছে এবং ওই সময়কালে আপনার কাজের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এরপর ৬ই মে আরেকটি চিঠি দিয়ে ২৭শে এপ্রিলে পাঠানো চিঠির কার্যকারিতা বাতিল করা হয়। চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার ১৯৭৩‘র অন্তর্ভুক্ত দশম স্টাটিউটস’র সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী শিক্ষকদের চাকরি হতে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ বৎসর নির্ধারণ হওয়ায় এবং সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আপনার চাকরির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করায় আপনি ৬৬ বছর বয়সে উপনীত হওয়ায় চলতি বছরের ৩০শে জুন তারিখে অবসর (এলপিআর) গ্রহণ করবেন। এই চিঠিতে সনদ জমা দেয়া সংক্রান্ত কোন কথা উল্লেখ ছিল না। সর্বশেষ গত ১২ই মে পুনরায় চিঠি দিয়ে বলা হয়, কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে অত্র দপ্তরের ৬ই মে তারিখের রেজি:প্রাশ-১/৫৯৪২০ সংখ্যক পত্রের ক্রমধারায় আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে, উক্ত পত্রের কার্যকারিতা বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার ১৯৭৩ এর অন্তর্ভুক্ত দশম স্টাটিউটসের সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী শিক্ষকদের চাকরি হতে অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ নির্ধারণ হওয়ায় এবং সিন্ডিকেটের ৬ই জুন ২০১১ ও ২২শে জুন ২০১৪ তারিখের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আপনার চাকরির মেয়াদ ১ বছর বৃদ্ধি করায় আপনি ৬৬ বছর বয়সে উপনীত হওয়ায় আগামী ৩০শে জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হতে অবসর (এলপিআর) গ্রহণ করবেন। চিঠিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর সুদীর্ঘ চাকরি জীবনে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রশংসনীয় অবদান রাখায় বিশ্ববিদ্যালয় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে বলে উল্লেখ করা হয়। চিঠিতে আরও বলা হয়, অবসর গ্রহণের প্রস্তুুতি ছুটির (এলপিআর) জন্য ৩০শে জুনের আগে আবেদন করতে হবে। একই সঙ্গে ছুটির পরিবর্তে অর্থ প্রদানের জন্যও আলাদা আবেদন করতে হবে। এসব বিষয়ে রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমান বলেন, শেষ মন্ত্রণালয় থেকে ‘নেগেটিভ’ কোন কিছু না আসায় চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া সংক্রান্ত চিঠি দেয়া হয়েছে।
ভিসি অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, সনদ প্রাপ্তির প্রক্রিয়া চলছে। মন্ত্রণালয় থেকে সনদ পেলে তিনি আমাদের দেখাবেন। এদিকে গত বছরের ১০ই আগস্ট জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেয়- যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী সরকারি চাকরিতে যোগদানের সময় নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেননি, তারা কোন সুবিধা নিয়ে থাকলে তা বাতিল হয়ে যাবে। আর যারা ভুল তথ্য দিয়ে চাকরির শেষ সময় এসে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়ে এক বছর বাড়তি চাকরি করছেন তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
http://mzamin.com/details.php?
__._,_.___
No comments:
Post a Comment