শম্বূক, একলব্য, চুনি কোটাল থেকে রোহিত ভেমুলা, দাদরী থেকে কালাহাণ্ডি মৃত্যু উপত্যকায় আমাদের মিছিলঃ
Saradindu Uddipan
গতকাল ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ কোলকাতার সেবা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হল দলিত-বহুজন স্বাধিকার আন্দোলনের প্রথম কনভেনশন। কনভেনশনে উপস্থিত ছিলেন গবেষক বিরাট বৈরাগ্য, সাহিত্যিক মনোরঞ্জন বেপারী, নাট্যকার রাজু দাস, যুক্তিবাদী লেখক সাধন বিশ্বাস, হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ছাত্র এবং Justice for Rohit Vemula আন্দোলনের সদস্য বিকাশ মুলা, বহুজন সমাজ আন্দোলনের নেত্রী স্মৃতিকনা হাওলাদার, কর্নেল সিদ্ধার্থ ভার্বে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, প্রেসিডেন্সী কলেজ, কোলকাতা মেডিকাল কলেজের ছাত্রছাত্রী সহ ৫০ জন কর্মকর্তা।
মূলত এই কনভেনশনের উদ্দেশ্য ছিল দলিত, বহুজন মূলনিবাসী সমাজের সার্বিক মুক্তি আন্দোলনের অভিমুখ নির্ধারণ করা। আলোচনার মাধ্যমে উঠে আসে বহুজন, মূলনিবাসী সমাজের উপর ব্রাহ্মন্যবাদী শাসনের দমন পীড়ন, শোষণের ইতিহাস। প্রকাশিত করা হয় এই আন্দোলনের অভিমুখ পত্র।
এই অভিমুখ পত্রের কিছুটা অংশ এখানে যুক্ত করা হল।
“The reasons that led Chuni, a unique woman, to take her own life, are palpable ones and she became a victim of sheer injustice and callousness of the university authorities and the West Bengal government” (The Statesman, 23/08/1992)
বলতে দ্বিধা নেই যে চুনি কোটালের মৃত্যু ছিল ব্রাহ্মন্যবাদী রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার চরম দৃষ্টান্ত। চুনির মৃত্যুতে প্রমানিত হয়েছিল যে ব্রাহ্মন্যবাদ ভেদভাব, ঘৃণা ও নরহত্যার ঐতিহাসিক মার্গ। ব্রাহ্মন্যবাদ কখনোই সাম্য এবং বৈচিত্রের মধ্যে সহাবস্থান মেনে নেয় না। ব্রাহ্মন্যবাদ মনুর শাসন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত যেখানে দলিত-বহুজনের ভাগিদারী এবং স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা ব্রাহ্মণ সমাজের কাছে উতকন্ঠা ও উদ্বেগের কারণ হিসেবে বর্ণিত। ২০১৬ সালের ১৭ই জানুয়ারী রোহিত ভেমুলার প্রাতিষ্ঠানিক হত্যাকাণ্ডে আবার প্রমানিত হয়েছে যে ব্রাহ্মন্যবাদ ভারত বিধ্বংসী বিষ এবং এই বিষের প্রভাব এখনো সমান ভাবে কার্যকরী। সমাজ পাল্টালেও ব্রাহ্মন্যবাদের ঘৃণ্য প্রভাব একেবারে পাল্টায়নি বরং উপযুক্ত পরিবেশ ও রাষ্ট্রীয় ইন্ধন পেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ভারতবর্ষের সমগ্র শরীরে। মুজাপফরনগর, দাদরি, উনা, কালাহান্ডি সর্বত্র চলছে মৃত্যুর মিছিল। ভারত মাতার মৃত শরীর উঠে আসছে দানা মাঝিদের শক্ত কাঁধে। উন্নত শির, শক্ত হাত, শক্ত গতর। পাথরের মত কঠিন। গো-রক্ষকদের নৃশংস ডাণ্ডাকেও ক্লান্ত করে ছেড়েছে প্রতিরোধের এই শক্ত গতর। চুনি কোটালের সময় থেকে যে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল আজ তা উচ্চকিত হয়ে এক ঘূর্ণি ঝড়ের আকার নিয়েছে। ইউনেস্কোর বিশেষ সভায় ধিক্কার জানানো হয়েছে ভারতের ব্রাহ্মণ্য শাসন ব্যবস্থাকে। ভারতের পার্লামেন্টে ঝড় বয়ে গেছে। ধিক্কার জানানো হয়েছে আপ্পা রাও, বাঙ্গারু দত্তাত্রেয় ও স্মৃতি ইরানীকে। উনার ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে সর্বত্র। চর্মকার ভাইদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছে দলিত মুসলিম ভাইয়েরা। তাদের সম্মিলিত বিপুল প্রতিরোধের কাছে নতিস্বীকার করে গদি ছাড়তে হয়েছে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীকে। ভারতের প্রতি কোনে কোনে সংঘটিত হয়েছে দীপ্ত মিছিল। দেশের জনগণের মধ্যে সংহতির চেতনা জাগ্রত কারার জন্য জাতপাতের ভেদভাবকে উপেক্ষা করে মিছিলে মিলিত হয়েছে অগণিত মানুষ। তারা দীপ্ত ভাবে ঘোষণা করেছে ব্রাহ্মন্যবাদ নিপাত যাক, জাতপাত নিপাত যাক, মনুর শাসন ধ্বংস হোক। তারা হুঁশিয়ার করেছে সেই সব দাঙ্গাবাজদের যারা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়ে ভারতীয় শাসনব্যবস্থাকে ভেঙ্গে ফেলার চক্রান্তে সামিল হয়েছে। তারা দাবী করেছে যে সব কাজের জন্য জাতপাত নির্ণয় করা হয় সেই কাজ আর তারা করবেনা। তারা দাবী করেছে সরকারকে তাদের প্রাপ্য জমি ফেরত দিতে হবে এবং সেই জমিতে খাদ্য উৎপাদন করে তারা মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করবে। তারা ঘোষণা করেছেন যে বাবা সাহেব ডঃ বি আর আম্বেদকরের প্রদর্শিত পথেই তারা এগিয়ে চলবে এবং ভারতবর্ষকে এক কল্যাণকারী রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবে।
আমাদের প্রতিবাদের ভাষাঃ
“অর্থনৈতিক ও সামাজিক শোষণের অন্তরায় সমস্ত উপাদানগুলিকে দূর করতে হবে। আমরা জমিদারতন্ত্রের দখলদারী ও ভূমিহীন সর্বহারা শ্রমিক দেখতে চাইনা। আদর্শ অর্থনীতির ভিত্তি হল স্বাধীনতা ও কল্যাণ। পুঁজিপতিদের দ্বারা পরিচালিত সামজিক ও অর্থনৈতিক ভারসাম্যহীন উৎপাদনের পরিসমাপ্তি ঘটাতেই হবে”। অবৈধ অধিগ্রহণের পক্ষে আম্বেদকরের এই ঘোষণা এবং তার রচিত সংবিধান নব্য সামন্তদের কাছে এক বড় বাঁধা। আশার কথা, জনগণ ক্রমশ উপলব্ধি করতে শুরু করেছে যে ভারতীয় সংবিধান তাদের স্বাধিকারের রক্ষার পক্ষে এক দুর্ভেদ্য রক্ষাকবজ। এই রক্ষাকবজের জন্যই দলিত বহুজনের জমি জোর করে অধিগ্রহণ করা যায় না। কোন স্বৈরাচারী সরকার জোর করে জমি অধিগ্রহণ করলে ন্যায়পালিকা তাকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়। দলিত-বহুজন মানুষ বুঝতে পারছেন যে ভারতীয় সংবিধানের স্রষ্টা বাবা সাহেব আম্বেদকর এমন এক মহাশক্তির আঁধার যিনি সীমাহীন প্রজ্ঞা ও আন্তরিকতা দিয়ে মানুষকে সমমর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। মানুষ বুঝতে পারছে যে আম্বেদকরের নির্দেশিত ভাগিদারী দর্শনের পথ ধরেই প্রকৃত পক্ষে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত হবে।
আমাদের লক্ষ্যঃ
· ভারতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে এনে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
· মানবাধিকার সুরক্ষিত করা।
· দলিত-বহুজনের মধ্যে সচেতনতা ও সংহতি অটুট করে দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
· আইনের শাসন বলবত করে তোলার জন্য নাগরিক সমাজকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য উৎসাহিত করা।
· ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা অনুসারে জাতপাত মুক্ত ভারত এবং ন্যায়, সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সমাজ গড়ে তোলার প্রচেষ্টা করা।
বলতে দ্বিধা নেই যে চুনি কোটালের মৃত্যু ছিল ব্রাহ্মন্যবাদী রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার চরম দৃষ্টান্ত। চুনির মৃত্যুতে প্রমানিত হয়েছিল যে ব্রাহ্মন্যবাদ ভেদভাব, ঘৃণা ও নরহত্যার ঐতিহাসিক মার্গ। ব্রাহ্মন্যবাদ কখনোই সাম্য এবং বৈচিত্রের মধ্যে সহাবস্থান মেনে নেয় না। ব্রাহ্মন্যবাদ মনুর শাসন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত যেখানে দলিত-বহুজনের ভাগিদারী এবং স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা ব্রাহ্মণ সমাজের কাছে উতকন্ঠা ও উদ্বেগের কারণ হিসেবে বর্ণিত। ২০১৬ সালের ১৭ই জানুয়ারী রোহিত ভেমুলার প্রাতিষ্ঠানিক হত্যাকাণ্ডে আবার প্রমানিত হয়েছে যে ব্রাহ্মন্যবাদ ভারত বিধ্বংসী বিষ এবং এই বিষের প্রভাব এখনো সমান ভাবে কার্যকরী। সমাজ পাল্টালেও ব্রাহ্মন্যবাদের ঘৃণ্য প্রভাব একেবারে পাল্টায়নি বরং উপযুক্ত পরিবেশ ও রাষ্ট্রীয় ইন্ধন পেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ভারতবর্ষের সমগ্র শরীরে। মুজাপফরনগর, দাদরি, উনা, কালাহান্ডি সর্বত্র চলছে মৃত্যুর মিছিল। ভারত মাতার মৃত শরীর উঠে আসছে দানা মাঝিদের শক্ত কাঁধে। উন্নত শির, শক্ত হাত, শক্ত গতর। পাথরের মত কঠিন। গো-রক্ষকদের নৃশংস ডাণ্ডাকেও ক্লান্ত করে ছেড়েছে প্রতিরোধের এই শক্ত গতর। চুনি কোটালের সময় থেকে যে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল আজ তা উচ্চকিত হয়ে এক ঘূর্ণি ঝড়ের আকার নিয়েছে। ইউনেস্কোর বিশেষ সভায় ধিক্কার জানানো হয়েছে ভারতের ব্রাহ্মণ্য শাসন ব্যবস্থাকে। ভারতের পার্লামেন্টে ঝড় বয়ে গেছে। ধিক্কার জানানো হয়েছে আপ্পা রাও, বাঙ্গারু দত্তাত্রেয় ও স্মৃতি ইরানীকে। উনার ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে সর্বত্র। চর্মকার ভাইদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছে দলিত মুসলিম ভাইয়েরা। তাদের সম্মিলিত বিপুল প্রতিরোধের কাছে নতিস্বীকার করে গদি ছাড়তে হয়েছে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীকে। ভারতের প্রতি কোনে কোনে সংঘটিত হয়েছে দীপ্ত মিছিল। দেশের জনগণের মধ্যে সংহতির চেতনা জাগ্রত কারার জন্য জাতপাতের ভেদভাবকে উপেক্ষা করে মিছিলে মিলিত হয়েছে অগণিত মানুষ। তারা দীপ্ত ভাবে ঘোষণা করেছে ব্রাহ্মন্যবাদ নিপাত যাক, জাতপাত নিপাত যাক, মনুর শাসন ধ্বংস হোক। তারা হুঁশিয়ার করেছে সেই সব দাঙ্গাবাজদের যারা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়ে ভারতীয় শাসনব্যবস্থাকে ভেঙ্গে ফেলার চক্রান্তে সামিল হয়েছে। তারা দাবী করেছে যে সব কাজের জন্য জাতপাত নির্ণয় করা হয় সেই কাজ আর তারা করবেনা। তারা দাবী করেছে সরকারকে তাদের প্রাপ্য জমি ফেরত দিতে হবে এবং সেই জমিতে খাদ্য উৎপাদন করে তারা মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করবে। তারা ঘোষণা করেছেন যে বাবা সাহেব ডঃ বি আর আম্বেদকরের প্রদর্শিত পথেই তারা এগিয়ে চলবে এবং ভারতবর্ষকে এক কল্যাণকারী রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবে।
আমাদের প্রতিবাদের ভাষাঃ
“অর্থনৈতিক ও সামাজিক শোষণের অন্তরায় সমস্ত উপাদানগুলিকে দূর করতে হবে। আমরা জমিদারতন্ত্রের দখলদারী ও ভূমিহীন সর্বহারা শ্রমিক দেখতে চাইনা। আদর্শ অর্থনীতির ভিত্তি হল স্বাধীনতা ও কল্যাণ। পুঁজিপতিদের দ্বারা পরিচালিত সামজিক ও অর্থনৈতিক ভারসাম্যহীন উৎপাদনের পরিসমাপ্তি ঘটাতেই হবে”। অবৈধ অধিগ্রহণের পক্ষে আম্বেদকরের এই ঘোষণা এবং তার রচিত সংবিধান নব্য সামন্তদের কাছে এক বড় বাঁধা। আশার কথা, জনগণ ক্রমশ উপলব্ধি করতে শুরু করেছে যে ভারতীয় সংবিধান তাদের স্বাধিকারের রক্ষার পক্ষে এক দুর্ভেদ্য রক্ষাকবজ। এই রক্ষাকবজের জন্যই দলিত বহুজনের জমি জোর করে অধিগ্রহণ করা যায় না। কোন স্বৈরাচারী সরকার জোর করে জমি অধিগ্রহণ করলে ন্যায়পালিকা তাকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়। দলিত-বহুজন মানুষ বুঝতে পারছেন যে ভারতীয় সংবিধানের স্রষ্টা বাবা সাহেব আম্বেদকর এমন এক মহাশক্তির আঁধার যিনি সীমাহীন প্রজ্ঞা ও আন্তরিকতা দিয়ে মানুষকে সমমর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। মানুষ বুঝতে পারছে যে আম্বেদকরের নির্দেশিত ভাগিদারী দর্শনের পথ ধরেই প্রকৃত পক্ষে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত হবে।
আমাদের লক্ষ্যঃ
· ভারতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে এনে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
· মানবাধিকার সুরক্ষিত করা।
· দলিত-বহুজনের মধ্যে সচেতনতা ও সংহতি অটুট করে দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
· আইনের শাসন বলবত করে তোলার জন্য নাগরিক সমাজকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য উৎসাহিত করা।
· ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা অনুসারে জাতপাত মুক্ত ভারত এবং ন্যায়, সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সমাজ গড়ে তোলার প্রচেষ্টা করা।
আমাদের দাবীঃ
· সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য “আন্টি কম্যুনাল ভায়োলেন্স বিল” পাশ করা।
· এসসি/এসটি আট্রোসিটিস অ্যাক্ট ১৯৮৯কে কঠোর ভাবে কার্যকরী করা।
· সরকারী উচ্চপদে প্রমোশনের জন্য এসসি/এসটি, ওবিসি বিল পাশ করা।
· অবিলম্বে রোহিত আইন চালু করা যাতে আর কোন ছাত্রছাত্রীকে আত্মহত্যা না করতে হয়।
· রোহিতের মৃত্যুর জন্য দায়ী সমস্ত ব্যক্তিকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা।
· দেশপ্রেমের নামে গুন্ডামী বন্ধ করা।
· এসসি/এসটি, ওবিসি শংসাপত্র পাওয়া সুনিশ্চিত করা।
· এসসি/এসটি, ওবিসিদের জন্য সমস্ত ব্যাকলগ চাকরীগুলি অবিলম্বে পূরণ করা।
· ২০০৩ সালের নাগরিকত্ব আইন বাতিল করে সমস্ত উদ্বাস্তুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দান সুনিশ্চিত করা।
· সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য “আন্টি কম্যুনাল ভায়োলেন্স বিল” পাশ করা।
· এসসি/এসটি আট্রোসিটিস অ্যাক্ট ১৯৮৯কে কঠোর ভাবে কার্যকরী করা।
· সরকারী উচ্চপদে প্রমোশনের জন্য এসসি/এসটি, ওবিসি বিল পাশ করা।
· অবিলম্বে রোহিত আইন চালু করা যাতে আর কোন ছাত্রছাত্রীকে আত্মহত্যা না করতে হয়।
· রোহিতের মৃত্যুর জন্য দায়ী সমস্ত ব্যক্তিকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা।
· দেশপ্রেমের নামে গুন্ডামী বন্ধ করা।
· এসসি/এসটি, ওবিসি শংসাপত্র পাওয়া সুনিশ্চিত করা।
· এসসি/এসটি, ওবিসিদের জন্য সমস্ত ব্যাকলগ চাকরীগুলি অবিলম্বে পূরণ করা।
· ২০০৩ সালের নাগরিকত্ব আইন বাতিল করে সমস্ত উদ্বাস্তুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দান সুনিশ্চিত করা।
আমাদের কর্মসূচীঃ
· প্রচার অভিযান সংগঠিত করা।
· সভা সমাবেশ ও অবস্থান বিক্ষোভের মাধ্যমে কর্মসূচীগুলিকে বলবত করার জন্য আন্দোলন সংঘটিত করা।
· একটি চালিকা সমিতি গঠন করে আন্দোলন কর্মসূচীর রণনীতি এবং রণকৌশল নির্ধারণ করা।
· সম মানসিকতা সম্পন্ন সংগঠগুলিকে নিয়ে একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন মঞ্চ এবং নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
· বহুজন মনিষীদের স্মরণীয় দিবসগুলি পালন করা এবং মানুষকে ন্যায়, সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব প্রেমে আবদ্ধ করে বহুজন সেবিত ভারতবর্ষ গড়ে তোলা।
· সভা সমাবেশ ও অবস্থান বিক্ষোভের মাধ্যমে কর্মসূচীগুলিকে বলবত করার জন্য আন্দোলন সংঘটিত করা।
· একটি চালিকা সমিতি গঠন করে আন্দোলন কর্মসূচীর রণনীতি এবং রণকৌশল নির্ধারণ করা।
· সম মানসিকতা সম্পন্ন সংগঠগুলিকে নিয়ে একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন মঞ্চ এবং নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
· বহুজন মনিষীদের স্মরণীয় দিবসগুলি পালন করা এবং মানুষকে ন্যায়, সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব প্রেমে আবদ্ধ করে বহুজন সেবিত ভারতবর্ষ গড়ে তোলা।
দলিত-বহুজন স্বাধিকার আন্দোলনের পক্ষে
শরদিন্দু উদ্দীপন
জয় ভীম, জয় ভারত
শরদিন্দু উদ্দীপন
জয় ভীম, জয় ভারত
No comments:
Post a Comment