Land Grab is an Naked Five X Carnival celebrated by the Ruling hegemony of neoliberal children on this bleeding Earth,the mother!
Palash Biswas
Eight Northeast states have lost special status. GST with Indradhanushi Tax reforms and Budget Cuts along with Tax forgone mixed with Tax Holiday makes this India making in Greatest Market and the Bharat Mala is ready for Infrastructure boom boom to ensure Bull Run.Fifty smart Cities with Bullet Trains would be the best restructuring aimed at Calamity Disaster Management and Nepal has exposed the Bleeding Himalayas!
Anti land acquisition icon Mamata Banerjee has become the face of PPP Gujarati Model Growth of Etnic cleansing land Grab culture.
Modi signed 24 agreements with China to hand over everything that India Incs intend to encash in the greatest Emerging Market from consumer goods,infrastructure to Bullet Train project to Smart Cities and everything depends on land and labour reforms to continue the free flow of foreign capital.
This radioactive atomic development may explode anywhere ,any time!
Here You are!
Economic Times reports:
May 16 2015 : The Economic Times (Kolkata)
Border Infrastructure Driving India's Link to Southeast Asia
Along with Bharat Mala, Modi government driving strategic projects with radical changes, Manu Pubby reports
In the idyllic Andaman and Nicobar islands fast emerging as India's strategic and economic arm into the Indian Ocean a small strip of sea separates Port Blair from the small but upcoming town of Bamboo Flat. On the mainland, up North the Jammu-Akhnoor road has for years been a choking point for traffic heading up to Poonch, including military convoys that service troops along the Line of Control. In the Northeast, trade connections with Myanmar and Bangladesh have for decades been held ransom to shoddy roads and poor infrastructure.
A radical new approach is now being adopted to accelerate projects to unclog these bottlenecks, along with work on hundreds of other strategic projects, as the Narendra Modi government sharpens focus on creating infrastructure along India's borders.
From the Bharat Mala project (it envisages a road network along India's land boundary , stretching from Gujarat to Mizoram) to Sagar Mala (under which a coastal infrastructure will be set up along the nation's vast shoreline), the government's intention is clear: bring about a road and infra construction boom to help drive trade.
While the idea is not new, the approach has been different a newly created corporation has been empowered to execute projects worth Rs 34,300 crore and has been freed of red tape that traditionally binds government agencies on mega projects. And, execution has been rapid with road projects of nearly 3,200 km activated in the past year.
Central to the change has been the creation of the National Highways & Infrastructure Development Corporation Limited (NHIDCL), which last year took over several projects from the Border Roads Organisation (BRO), mostly in the Northeast but also in a few other strategic areas. Its agenda is simple: create 10,000 km of roads by 2020 and revitalise India's connections with the neighbourhood. The changeover from BRO has been crucial there are endless tales of roads passing deadlines by several years and construction costs quadrupling during execution.
“Efficiency and transparency are the two key areas we are focusing on. Using e-tools for project monitoring and awarding of contracts, and an efficient dispute-resolution mechanism have been (the highlight of) our approach,“ says NHIDCL Managing Director Anand Kumar. Several critical projects have been fast-tracked, given the focus of the government on creating infrastructure.
Consider this: In Port Blair, a detailed study on what could be India's first undersea transportation tunnel is set to commence soon. The idea is to construct a 1.5-kilometre tunnel connecting the capital of the Andaman and Nicobar Islands to Bamboo Flat.Oversea connection is impossible due to the heavy naval activity in the area.A similar undersea project is also being planned in West Bengal, to connect Sagar Island and Kakdwip with a 3.5 km tunnel. In the Northeast, Union Minister Nitin Gadkari last month, dedicated the final Indian stretch of the Stilwell road, right up to the Myanmar border. The Asian Development Bank is preparing a project report on connecting Manipur's capital Imphal with the town of Moreh near the border.
Insiders say doing away with the old is central to the project. The Ministry of Road Transport & Highways has, for example, created a new working group last month that has just one agenda: approve new infrastructure construction technologies for use in India. The committee has been empowered to approve within a month any new, internationally proven, technology for use in India, doing away from the archaic way of clearances that would require years if not decades for approvals by the government.
Old challenges still remain, though, the biggest being land acquisition, costs of which have gone through the roof. “While in the past locals would pool resources together and offer us free land to construct roads, the demands in the Northeast for land that is virtually worthless are astounding, in some cases as much as 40 times the market value,“ an official says. This may be a challenge that would take a lot to resolve. In fact, a lot depends on the ability of state governments to convince landowners on the value a road can bring to a region.
Another major focus of the new government agency is building regional connectivity to promote cross-border trade and commerce. The plan is to expand 500 km of roads in the northeastern region to enable transport with other South Asia Sub-regional Economic Cooperation member countries. The connection between Imphal and Moreh is part of these projects.“All we need to connect Tripura to Chittagong is a bridge and a sea port would be available to the Northeast,“ says Vijay Chhibber, secretary at the roads transport & highways ministry .
India is now planning to use international funding through NHIDCL to push through these border connectivity projects. While the Asian Development Bank funds are to be utilised to connect Imphal to Myanmar, funding from the Japan International Cooperation Agency is being planned to connect the Assam and Meghalaya borders to Bangladesh. The crucial bridge that could connect Tripura to the Bay of Bengal port of Chittagong in Bangladesh is also being planned through JICA funding.
The next two years will be critical to evaluate whether this new approach is working and at stake are India's strategic linkages, and the future of trade in the region.
http://epaperbeta.timesofindia.com/index.aspx?eid=31817&dt=20150516
কৃষিজমি হারিয়ে যাচ্ছে অপরিকল্পিত উন্নয়নের থাবায়
|
সরকারি হিসেব অনুযায়ী, বাংলাদেশে সবমিলিয়ে জমির পরিমাণ ১ কোটি ৪৪ লাখ হেক্টর। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সাথে সাথে বাড়ছে নগরায়নের প্রবণতা। ঘটছে শিল্পোন্নয়ন, নিত্য-নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণ এবং সেই সাথে বিস্তার ঘটছে শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানেরও। এসব কারণে কৃষিজমির পরিমাণ ক্রমশ সঙ্কুচিত হচ্ছে।
কৃষিজমি রূপান্তরিত হচ্ছে আবাসিক, বাণিজ্যিক বা শিল্পপ্লটে। একটি বেসরকারি সংস্থার হিসেব অনুযায়ী- আবাসন, শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক খাতে ব্যবহারের কারণে বছরে গড়ে ২ লাখ একর কৃষিজমি কমে যাচ্ছে। আবার পানির আধার তথা বিল-ঝিল ও হাওড়-বাঁওড় ভরাট করে থামিয়ে দেয়া হচ্ছে পানি প্রবাহের স্বাভাবিক ধারা। ফলে ভূপ্রকৃতি যেমন দিনদিন বিরূপ হচ্ছে, তেমনি হুমকি দেখা দিচ্ছে ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তায়।
১৯৮৩-৮৪ সালের সরকারি হিসেব অনুযায়ী- দেশে মোট আবাদি জমির পরিমাণ ছিল ২ কোটি ২০ লাখ একর। কিন্তু ১৯৯৭ সালে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় যে, মাত্র এক যুগের ব্যবধানেই কৃষিজমির পরিমাণ কমে গিয়ে ১ কোটি ৭৫ লাখ একরে দাঁড়ায়। এমন বেপরোয়া গতিতে কৃষিজমির ধ্বংস হওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকার ২০০০ সালের গোড়ার দিকে জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতি নামে একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করে। পরের বছর ২০০১ সালের ২১ জুন আনুষ্ঠানিক গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতি ২০০১ জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছিল যে, গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারির দিন থেকেই নীতিমালাটি কার্যকর হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। আর সেটা না হওয়ায় গত এক দশকে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন অঞ্চলসহ সারাদেশেই আবাসন, শিল্পায়ন ও নগরায়নের জন্য ব্যাপকভাবে কৃষিজমি ধ্বংস করা হয়। অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) নামের একটি বেসরকারি সংস্থার হিসেব অনুযায়ী- আবাসন, শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে প্রতিদিন গড়ে ২২০ হেক্টর কৃষিজমি ধ্বংস করা হচ্ছে। সেই হিসেবে বছরে গড়ে ৮০ হাজার ২০০ হেক্টর (একরের হিসেবে যা ২ লাখ একর) কৃষিজমি হারিয়ে যাচ্ছে অপরিকল্পিত উন্নয়নের থাবায়।
স্বাধীনতার পর গত ৪৪ বছরে কমবেশি ৫০ লাখ একর কৃষিজমি ধ্বংস হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের সন্নিহিত এলাকায় কৃষিজমি ধ্বংস করে অনেকগুলো বেসরকারি আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলাচ্ছে। এসব প্রকল্পের উদ্যোক্তারা আদৌ রাজউক বা সরকারের অন্যকোনো দফতরের অনুমোদন নেয়নি। এছাড়া গাজীপুর, টঙ্গি, সাভার, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ, সিঙ্গাইর, মুন্সীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন অংশে বিপুলসংখ্যক আবাসিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে কৃষিজমির উপর। কেবল আবাসিক প্রকল্পই নয়; শিল্পায়ন এবং নগরায়নের জন্যও কৃষিজমি ও বনাঞ্চল ধ্বংস এবং পানির আধার ভরাট করা হচ্ছে যথেচ্ছা।
কৃষি জমিতে গৃহ নির্মাণে নীতিমালার অভাবে যার যা ইচ্ছে মতো অট্টালিকা গড়ে তুলছে। এছাড়াও দরিদ্র পরিবারের লোকজন অভাবের তাড়নায় একদিকে কৃষি জমির উর্বর মাটি ইট ভাটায় বিক্রয় করছে, অন্যদিকে ইটভাটার মালিকরা দেদারসে আবাদি কৃষিজমির উপরের উর্বর মাটি কিনে ইট ভাটায় নিয়ে আসছে। এতে জমির উর্বরতা হারিয়ে কৃষি উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পেতে শুরু করেছে।
কৃষি জমি রক্ষার জন্য এই মুহূর্তেই পরিকল্পনা মাফিক জনবসতির জন্য আবাসন প্রকল্প নির্মাণ নীতিমালা ও বাস্তবায়ন করা অতীব জরুরী। এটা শুধু দেশের মধ্যে শহর কেন্দ্রীক হলেই চলবে না; বরং গ্রাম-অঞ্চলেও সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প নির্মাণ নীতিমালা ও সহজ কিস্তিতে বণ্টনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য খোদ সরকারকেই যথাযথ প্রদক্ষেপ নিতে হবে। এছাড়া বে-সরকারি আবাসন প্রকল্প নির্মাণাধীন কোম্পানীর মালিকগুলোকে গ্রামে-গঞ্জে পরিকল্পিত আবাসন নির্মাণের জন্য সরকারকে উৎসাহিত করতে হবে। সর্বোপরি উর্বর জমির উপর শিল্প-কারখানা নির্মাণ না করাসহ ভূ-গর্ভস্থ খনিজ সম্পদ পাথর, বালু ও কয়লা ইত্যাদি উন্মুক্তভাবে খনন ও উত্তোলন বন্ধ করতে হবে। এছাড়া সরকারিভাবে কৃষি জমি রক্ষার্থে যথাযুক্ত নিয়মনীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে বর্তমান সরকার উন্নত ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জনগণকে ভূমি বিষয়ক সকল সেবা প্রদান এবং ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।
কৃষিজমি রূপান্তরিত হচ্ছে আবাসিক, বাণিজ্যিক বা শিল্পপ্লটে। একটি বেসরকারি সংস্থার হিসেব অনুযায়ী- আবাসন, শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক খাতে ব্যবহারের কারণে বছরে গড়ে ২ লাখ একর কৃষিজমি কমে যাচ্ছে। আবার পানির আধার তথা বিল-ঝিল ও হাওড়-বাঁওড় ভরাট করে থামিয়ে দেয়া হচ্ছে পানি প্রবাহের স্বাভাবিক ধারা। ফলে ভূপ্রকৃতি যেমন দিনদিন বিরূপ হচ্ছে, তেমনি হুমকি দেখা দিচ্ছে ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তায়।
১৯৮৩-৮৪ সালের সরকারি হিসেব অনুযায়ী- দেশে মোট আবাদি জমির পরিমাণ ছিল ২ কোটি ২০ লাখ একর। কিন্তু ১৯৯৭ সালে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায় যে, মাত্র এক যুগের ব্যবধানেই কৃষিজমির পরিমাণ কমে গিয়ে ১ কোটি ৭৫ লাখ একরে দাঁড়ায়। এমন বেপরোয়া গতিতে কৃষিজমির ধ্বংস হওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকার ২০০০ সালের গোড়ার দিকে জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতি নামে একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু করে। পরের বছর ২০০১ সালের ২১ জুন আনুষ্ঠানিক গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতি ২০০১ জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছিল যে, গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারির দিন থেকেই নীতিমালাটি কার্যকর হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। আর সেটা না হওয়ায় গত এক দশকে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন অঞ্চলসহ সারাদেশেই আবাসন, শিল্পায়ন ও নগরায়নের জন্য ব্যাপকভাবে কৃষিজমি ধ্বংস করা হয়। অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) নামের একটি বেসরকারি সংস্থার হিসেব অনুযায়ী- আবাসন, শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে প্রতিদিন গড়ে ২২০ হেক্টর কৃষিজমি ধ্বংস করা হচ্ছে। সেই হিসেবে বছরে গড়ে ৮০ হাজার ২০০ হেক্টর (একরের হিসেবে যা ২ লাখ একর) কৃষিজমি হারিয়ে যাচ্ছে অপরিকল্পিত উন্নয়নের থাবায়।
স্বাধীনতার পর গত ৪৪ বছরে কমবেশি ৫০ লাখ একর কৃষিজমি ধ্বংস হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের সন্নিহিত এলাকায় কৃষিজমি ধ্বংস করে অনেকগুলো বেসরকারি আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলাচ্ছে। এসব প্রকল্পের উদ্যোক্তারা আদৌ রাজউক বা সরকারের অন্যকোনো দফতরের অনুমোদন নেয়নি। এছাড়া গাজীপুর, টঙ্গি, সাভার, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ, সিঙ্গাইর, মুন্সীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন অংশে বিপুলসংখ্যক আবাসিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে কৃষিজমির উপর। কেবল আবাসিক প্রকল্পই নয়; শিল্পায়ন এবং নগরায়নের জন্যও কৃষিজমি ও বনাঞ্চল ধ্বংস এবং পানির আধার ভরাট করা হচ্ছে যথেচ্ছা।
কৃষি জমিতে গৃহ নির্মাণে নীতিমালার অভাবে যার যা ইচ্ছে মতো অট্টালিকা গড়ে তুলছে। এছাড়াও দরিদ্র পরিবারের লোকজন অভাবের তাড়নায় একদিকে কৃষি জমির উর্বর মাটি ইট ভাটায় বিক্রয় করছে, অন্যদিকে ইটভাটার মালিকরা দেদারসে আবাদি কৃষিজমির উপরের উর্বর মাটি কিনে ইট ভাটায় নিয়ে আসছে। এতে জমির উর্বরতা হারিয়ে কৃষি উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পেতে শুরু করেছে।
কৃষি জমি রক্ষার জন্য এই মুহূর্তেই পরিকল্পনা মাফিক জনবসতির জন্য আবাসন প্রকল্প নির্মাণ নীতিমালা ও বাস্তবায়ন করা অতীব জরুরী। এটা শুধু দেশের মধ্যে শহর কেন্দ্রীক হলেই চলবে না; বরং গ্রাম-অঞ্চলেও সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প নির্মাণ নীতিমালা ও সহজ কিস্তিতে বণ্টনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য খোদ সরকারকেই যথাযথ প্রদক্ষেপ নিতে হবে। এছাড়া বে-সরকারি আবাসন প্রকল্প নির্মাণাধীন কোম্পানীর মালিকগুলোকে গ্রামে-গঞ্জে পরিকল্পিত আবাসন নির্মাণের জন্য সরকারকে উৎসাহিত করতে হবে। সর্বোপরি উর্বর জমির উপর শিল্প-কারখানা নির্মাণ না করাসহ ভূ-গর্ভস্থ খনিজ সম্পদ পাথর, বালু ও কয়লা ইত্যাদি উন্মুক্তভাবে খনন ও উত্তোলন বন্ধ করতে হবে। এছাড়া সরকারিভাবে কৃষি জমি রক্ষার্থে যথাযুক্ত নিয়মনীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে বর্তমান সরকার উন্নত ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জনগণকে ভূমি বিষয়ক সকল সেবা প্রদান এবং ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।
No comments:
Post a Comment