Sustain Humanity


Sunday, July 19, 2015

Marked by State Power! রাষ্ট্রীয় আঁচড়ের ছবি রইলো। (এটা ছিলো সকালের পোস্ট। পরে যাদবপুর থানার ও.সি. প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন। ছাত্র আন্দোলন দীর্ঘজীবী হোক।)

Marked by State Power!

রাষ্ট্রীয় আঁচড়ের ছবি রইলো।

(এটা ছিলো সকালের পোস্ট। পরে যাদবপুর থানার ও.সি. প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন। ছাত্র আন্দোলন দীর্ঘজীবী হোক।)



থানার পাশে চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিল ছেলেটি। পুলিশ এসে তাকে সেখান থেকে চলে যেতে বলে। ছেলেটি জানতে চায়, কেন? পুলিশকে প্রশ্ন করা! এতো সাহস পায় কোথা থেকে! পুলিশ জিজ্ঞেস করে, বাড়ি কোথায়? ছেলেটি উত্তর দেয়, যাদবপুর হোস্টেলে থাকি। তারপরে ছাত্রটির কেন সেখানে দাঁড়িয়ে চা খাওয়ার অধিকার নেই তাই নিয়ে তর্ক। ব্যাস! যা হওয়ার তাই হলো। মুহূর্তেই ঘাড় ধরে ছেলেটিকে নিয়ে যাওয়া হয় যাদবপুর থানার লক-আপে। ছেলেটিকে যখন ছাড়ানো হয় তখন দেখা যায় তার গলায়, ঘাড়ে আঁচড়। রাষ্ট্রের দাঁত, নখের আঁচড়।

এতোদূর পর্যন্ত যেমনটা সর্বত্র হয় তেমনটাই হচ্ছিল। কিন্তু তারপরে ঘটল ব্যতিক্রম। কারণ এটা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিস্পর্ধা যার চিরকালের অভ্যাস। যাদবপুরের ছেলেরা জড়ো হয় থানার সামনে। একটাই দাবি। পুলিশকে ক্ষমা চাইতে হবে প্রকাশ্যে। পুলিশের নানান বাবুরা এসে মিটিং করলেন গোটা রাত। আমরা সবাই অপেক্ষা করলাম বাইরে। নাহ! রাস্তা অবরোধ করে নয়। শান্তিপূর্ণ ভাবে বসে রইলাম গোটা রাত। এখনও পর্যন্ত দাবি আদায় হয়নি ছাত্রদের। কিন্তু ছেলেগুলোর বুকে যেহেতু প্রতিস্পর্ধার আগুন জ্বলে সব সময়। তাই ভরসা করতে পারি যে, দাবি আদায়ের লড়াই চলবে।

রাষ্ট্রীয় আঁচড়ের ছবি রইলো।

(এটা ছিলো সকালের পোস্ট। পরে যাদবপুর থানার ও.সি. প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইলেন। ছাত্র আন্দোলন দীর্ঘজীবী হোক।)




--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Post a Comment