শলভাসন । বেশ জটিল যোগ পদ্ধতি। প্রধানমন্ত্রী নিজে করে দেখিয়েছেন। সকলে তাঁকে অনুসরণ করেছেন। রাজপথ। মুক্ত আকাশ। যোগে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী। সংবাদপত্রে বেশ কিছু যোগ গুরু নিজেদের মতামত দিয়েছেন। বেশ স্পষ্ট ।শলভাসন সকলের জন্য নয়। শারীরিক ক্ষতি হতে পারে। হাই ব্লাড প্রেসারের রুগী , উচ্চ রক্ত চাপের রুগীদের যেমন শীর্ষাসন করতে মানা। অন্ত্র , পাকস্থলী , বৃক্কের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের হলাসন বা ভুজঙ্গাসনে বাধা দেন চিকিত্সকেরা। মানুষের যেমন শরীর আছে। দেশেরও আছে। দেশ মাতা ।ভারত মাতা । রাহুল সিংহ প্রতি বছের নিয়ম করে এই মায়ের পুজো করেন। শেষ এক বছরে ভারত মাতার সন্তান রা এমন সব আসন মাকে দিয়ে বাধ্য করে করিয়েছেন। যা মায়ের বা তাঁর সন্তানদের আগামীর পক্ষে ভালো না।
সবার আগে থাকবে আম্বানিসন বা আদানিসন। মায়ের সোনা গয়না ( পড়ুন খনিজ ) বন্ধক রাখতে হয়। আর্থিক ভাবে ভয়ংকর আসন।মায়ের সম্পদ লুটপাটে মদত দেওয়াকে সংসদীয় গণতন্ত্রের জামা (মতান্ত্বরে হাফ স্লিভ কুর্তা ) পড়াতে এই আসনের জুড়ি নেই !
এর পরেই আসে ললিতাসন। ভারতমাতার কুলাঙ্গার সন্তানদের একাংশকে দেশ থেকে ফেরার করতে জুরি মেলা ভার।
সেটিংয়াসন। বেশ কৌশলী আসন। দক্ষিনের আম্মা , বঙ্গের দিদি কে পাশে পেতে , মোটের ওপর রাজ্যসভায় ভারত মাতার দেহাংশ , জল জমি খনিজের দখল পাইয়ে দেওয়া বিল পাশ করাতে প্রতিপক্ষ কে গারদের বাইরে রাখার অব্যর্থ আসন।
আদিত্যাসন। দেশের বিধর্মী ম্লেচ্ছ শ্রেনীকে বসে রাখতে এই আসন চিরকালীন। একে রিতম্ভরাসন তোগারিয়াসন ও বলা যায়। কষে ম্লেচ্ছ দের খিস্তি। সাগরে ডুবে মরা বা দেশ ছাড়ার হুমকি , ভিটে মাটি ছাড়া করার দুরন্ত বিজ্ঞাপন।
মার্গাসন। বৃদ্ধ সিংহাসনের দাবী না ছাড়তে চাওয়া প্রতিপক্ষকে বার খাইয়ে পিতামহ ভীষ্ম বানাতে এক ঘর আসন। হেজিয়ে নেতিয়ে যাওয়া বৃদ্ধ একদা ত্রাতাদের বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে এই আসনের জুরি মেলা ভার। দলের লৌহ পুরুষ ও টিকি পুরুষ এই আসনের মর্ম হাড়ে হাড়ে বুঝেছেন।
মমদিসন। এই ধরুন যে আপনাকে কোমরে দড়ি পরাতে চায়। সে গাড্ডায় পরেছে। তাঁকে ডাকলেন , দলের ফিচেল কাউকে দিয়ে ভেলপুরি খাওয়ালেন। তারপর মুখোমুখি বসে দেশের "জাতীয় স্বার্থে "দুরন্ত সব সীদ্ধান্ত নিলেন। যদি দৈবাৎ তিনি মানে যিনি দড়ি পরাতে চেয়েছিলেন , তিনি সারদাসন অনুশীলন করে থাকেন , তাহলে তো কথাই নেই।
আরও অনেক খুচখাচ আসনের দেখা মেলে। সে গুলো আঞ্চলিক স্তরের। কেষ্টাসন( মতান্ত্বরে বোমাসন ) , দোলাসন( মতান্ত্বরে থাবড়াসন ) , মনিরুলাসন। এই আসন গুলো জানতে গেলে কিছু আবশ্যিক বই পত্তর অধ্যয়ন জরুরি। দোলাঞ্জলি , কেষ্টাঞ্জলি ইত্যাদি ইত্যাদি।
গুলাসনের কথা আজকে থাক। শ্যামাপ্রসাদের সঙ্গে নরেন্দ্রনাথ দত্তের কথোপকথন , রাজা রামমোহনের বিধায়ক পদ প্রাপ্তি , মহামতি লেনিনের রবি কবি কে লেখা চিঠি , আলেকজান্ডারের বিহারীদের হাতে তীর বিদ্ধ হবার অলৌকিক কর্মকান্ড জানতে জানাতে গুলাসন অনস্বীকার্য। তাই বলি যোগ করুন ও করান। আমার 'মন কি বাত" কাওকে দুঃখ দিয়ে থাকলে ক্ষমা করে দেবেন। না হলে মিঁত্র মনে করে ক্ষমা করে দেবেন।
সবার আগে থাকবে আম্বানিসন বা আদানিসন। মায়ের সোনা গয়না ( পড়ুন খনিজ ) বন্ধক রাখতে হয়। আর্থিক ভাবে ভয়ংকর আসন।মায়ের সম্পদ লুটপাটে মদত দেওয়াকে সংসদীয় গণতন্ত্রের জামা (মতান্ত্বরে হাফ স্লিভ কুর্তা ) পড়াতে এই আসনের জুড়ি নেই !
এর পরেই আসে ললিতাসন। ভারতমাতার কুলাঙ্গার সন্তানদের একাংশকে দেশ থেকে ফেরার করতে জুরি মেলা ভার।
সেটিংয়াসন। বেশ কৌশলী আসন। দক্ষিনের আম্মা , বঙ্গের দিদি কে পাশে পেতে , মোটের ওপর রাজ্যসভায় ভারত মাতার দেহাংশ , জল জমি খনিজের দখল পাইয়ে দেওয়া বিল পাশ করাতে প্রতিপক্ষ কে গারদের বাইরে রাখার অব্যর্থ আসন।
আদিত্যাসন। দেশের বিধর্মী ম্লেচ্ছ শ্রেনীকে বসে রাখতে এই আসন চিরকালীন। একে রিতম্ভরাসন তোগারিয়াসন ও বলা যায়। কষে ম্লেচ্ছ দের খিস্তি। সাগরে ডুবে মরা বা দেশ ছাড়ার হুমকি , ভিটে মাটি ছাড়া করার দুরন্ত বিজ্ঞাপন।
মার্গাসন। বৃদ্ধ সিংহাসনের দাবী না ছাড়তে চাওয়া প্রতিপক্ষকে বার খাইয়ে পিতামহ ভীষ্ম বানাতে এক ঘর আসন। হেজিয়ে নেতিয়ে যাওয়া বৃদ্ধ একদা ত্রাতাদের বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে এই আসনের জুরি মেলা ভার। দলের লৌহ পুরুষ ও টিকি পুরুষ এই আসনের মর্ম হাড়ে হাড়ে বুঝেছেন।
মমদিসন। এই ধরুন যে আপনাকে কোমরে দড়ি পরাতে চায়। সে গাড্ডায় পরেছে। তাঁকে ডাকলেন , দলের ফিচেল কাউকে দিয়ে ভেলপুরি খাওয়ালেন। তারপর মুখোমুখি বসে দেশের "জাতীয় স্বার্থে "দুরন্ত সব সীদ্ধান্ত নিলেন। যদি দৈবাৎ তিনি মানে যিনি দড়ি পরাতে চেয়েছিলেন , তিনি সারদাসন অনুশীলন করে থাকেন , তাহলে তো কথাই নেই।
আরও অনেক খুচখাচ আসনের দেখা মেলে। সে গুলো আঞ্চলিক স্তরের। কেষ্টাসন( মতান্ত্বরে বোমাসন ) , দোলাসন( মতান্ত্বরে থাবড়াসন ) , মনিরুলাসন। এই আসন গুলো জানতে গেলে কিছু আবশ্যিক বই পত্তর অধ্যয়ন জরুরি। দোলাঞ্জলি , কেষ্টাঞ্জলি ইত্যাদি ইত্যাদি।
গুলাসনের কথা আজকে থাক। শ্যামাপ্রসাদের সঙ্গে নরেন্দ্রনাথ দত্তের কথোপকথন , রাজা রামমোহনের বিধায়ক পদ প্রাপ্তি , মহামতি লেনিনের রবি কবি কে লেখা চিঠি , আলেকজান্ডারের বিহারীদের হাতে তীর বিদ্ধ হবার অলৌকিক কর্মকান্ড জানতে জানাতে গুলাসন অনস্বীকার্য। তাই বলি যোগ করুন ও করান। আমার 'মন কি বাত" কাওকে দুঃখ দিয়ে থাকলে ক্ষমা করে দেবেন। না হলে মিঁত্র মনে করে ক্ষমা করে দেবেন।
No comments:
Post a Comment